সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
প্রতি মনোনিবেশ করেন। একটা সময় একেবারে ‘সেলফ স্টাডি’ করলেও ঐচ্ছিক বিষয় অ্যানথ্রোপলজি তাঁর কাছে একেবারে নতুন হওয়ায় সেই বিষয়টি পড়তে হায়দরাবাদে পাড়ি জমান। দিনে অন্তত ১০ ঘণ্টা পড়াশোনা ও নিজের লক্ষ্যে অবিচল থাকাই তাঁর এই সাফল্যের কারণ বলে তিনি দাবি করেছেন। এই মেধাবিনী আদতে বিরাট কোহলির ভক্ত। তিনি বিরাটকে নিজের ‘অনুপ্রেরণা’ মনে করেন। তিনি বলেন, ‘বিরাট কোহলি আমার প্রিয় খেলোয়াড়। তিনি কখনও তাঁর লক্ষ্য ও মনোভাব থেকে সরে যান না। তাঁর কাছ থেকে শৃঙ্খলাবোধও শিখি। তাই তিনি আমার অনুপ্রেরণা।’