Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। সেই উপলক্ষ্যেই পয়লা এপ্রিল মুম্বইয়ে সংস্থার সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে আরবিআইকে প্রশংসায় ভরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। এতে অবাক না হলেও বিস্ময় তৈরি হয় তাঁর বক্তৃতার একটি অংশ নিয়ে। প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন, মূল্যবৃদ্ধি এখন নিয়ন্ত্রণে। করোনার সময় থেকে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে অসাধ্য সাধন করেছে আরবিআই। প্রধানমন্ত্রীর এমন প্রশংসাবাণীতে ব্যাঙ্ক কর্তাদের উল্লসিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দেখা গেল, এর চারদিনের মধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর দাবিকে কার্যত নস্যাৎ করে আরবিআইয়ের গভর্নর শুক্রবার জানিয়ে দেন, মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ হয়নি। তা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের চার শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার উপরেই রয়েছে। অর্থাৎ দাম বেশিই রয়েছে। চলতি অর্থবর্ষেও খুচরো বাজারে মূল্যবৃদ্ধির গড় হার ৪.৫ শতাংশ থাকার সম্ভাবনা। শুধু তাই নয়, এই তীব্র গরমের সময়ে সব্জিসহ খাদ্যপণ্যের দাম আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে আরবিআই। এবং এইসব কারণেই রেপো রেট গত ছ’বারের মতো এবারেও অপরিবর্তিত (সাড়ে ৬ শতাংশ) রাখার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এই ঘোষণায় পরিষ্কার, মূল্যবৃদ্ধি ‘নিয়ন্ত্রণে’ বলে যে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী, সেই মূল্যবৃদ্ধিকেই রেপো রেট না কমার কারণ হিসেবে দেখিয়েছে আরবিআই। বিরোধীদের অভিযোগ, সর্বোচ্চ ব্যাঙ্কের দেওয়া তথ্য চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর দাবি শুধু অযৌক্তিক নয়, বিভ্রান্তিকরও। শুধু তাই নয়, রেপো রেট অপরিবর্তিত থাকায় গাড়ি-বাড়ির জন্য ইএমআইয়ের চড়া সুদের হার থেকে একটুও স্বস্তি মেলার আশা নেই মধ্যবিত্তের।
বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, করোনার পর থেকেই দেশে পাইকারি ও খুচরো বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে চলেছে। বৃদ্ধির হারে মাঝেমধ্যে সামান্য তারতম্য ঘটলেও তা কখনওই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বেঁধে দেওয়া শতাংশের নীচে নামেনি। গত পাঁচ মাসে প্রকাশিত কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ফেব্রুয়ারিতে পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ০.২০ শতাংশ। কিন্তু খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ৬.৯৫ শতাংশ হারে। আনাজের মূল্যবৃদ্ধি ১৯.৭৮ শতাংশ, ডালের মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে ১৮.৪৮ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে খুচরো বাজারেও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ৮.৬৬ শতাংশ হারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পাইকারি মূল্যসূচকে খাদ্যপণ্যের ভাগ কম। ফলে বাজারে তার প্রভাব তেমন চোখে পড়ে না। কিন্তু খুচরো বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম আশঙ্কাজনক বেশি হলে তা ক্রেতাকে সরাসরি আঘাত করে। ফলে এই ছবিটা না বদলালে জীবন হয়ে ওঠে আরও দুর্বিষহ। দেশের আম জনতার অবস্থা এখন তেমনই। দুর্ভাগ্য হল, এসব জেনেবুঝেও প্রধানমন্ত্রী ‘মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে’ বলে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছেন! তিনি হয়তো দেখাতে চাইছেন, মূল্যবৃদ্ধির হার ৮ থেকে কমে ৭ শতাংশ বা ৭ শতাংশ থেকে কমে ৬ শতাংশ হয়েছে। অতএব মূল্যবৃদ্ধি ‘নিয়ন্ত্রণে’ এসেছে, জিনিসপত্রের দাম কমতে শুরু করেছে। কিন্তু ঘটনা হল, নির্দিষ্ট মাত্রার নীচে (৪ শতাংশ) মূল্যবৃদ্ধির হার না নামলে মানুষের কোনও সুরাহা হয় না। প্রধানমন্ত্রী এই বাস্তব সত্যটাকে আড়াল করে একটা ‘ফিল গুড’ ছবি দেখানোর চেষ্টা করছেন। অথচ গরমের মরশুমে খাদ্যপণ্যের দাম আরও বাড়তে চলেছে বলেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছে আরবিআই। বলেছে, দ্রব্য মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে এখন থেকেই কড়া নজরদারি দরকার। কারণ মূল্যবৃদ্ধি শিখরেই আছে। শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নরের বক্তব্য, যে হারে মূল্যবৃদ্ধির হার কমার প্রত্যাশা ছিল, সেটা হচ্ছে না। তাই আগামী অক্টোবর মাসের আগে রেপো রেট কমার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। ব্যাঙ্কের সাফাই, মূল্যবৃদ্ধির জন্যই রেপো রেট কমানো যাচ্ছে না। অর্থাৎ গরিব মধ্যবিত্ত সেই তিমিরেই।
ঘটনা হল, খাদ্যপণ্যের ক্ষেত্রে একটা অনিশ্চয়তা রয়েছে। যার ফলে আগামী দিনে দাম আরও বাড়ার সম্ভাবনা। বলা হচ্ছে, যদি ঠিকমতো বৃষ্টি হয় তাহলে মূল্যবৃদ্ধির হার অক্টোবরে ৩.৮ শতাংশে নামতে পারে। দেশে স্বাভাবিক বর্ষা হলে গম ও খরিফ চাষে উন্নতি হবে। তাহলে কৃষি সহ গ্রামীণ কর্মকাণ্ড বাড়বে। যার পরিণতিতে বিক্রিবাটাও বাড়বে। এও বলা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমায় পেট্রল, ডিজেল ও রান্নার গ্যাসের দাম সামান্য হলেও কমিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। ফলে খাদ্যপণ্যের দাম আগামী দিনে আরও কমবে। কিন্তু এই একাধিক ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ফল যদি উল্টো হয়? অর্থাৎ দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টিপাত হল, তাপপ্রবাহে একাধিক ফসল নষ্ট হল, আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম ফের বেড়ে গেল— তাহলে তো ফল হবে উল্টো। মানে দাম আরও বাড়বে। উপরন্তু ভোটের স্বার্থে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম কিছুটা কমলেও ভোট মিটলে ফের দাম বাড়তে পারে। সব মিলিয়ে তাই আগামী দিন কোনও আশার আলো দেখাচ্ছে না। বরং নরেন্দ্র মোদি ফের ক্ষমতায় ফিরলে দাম বৃদ্ধিই হয়তো রুটিন হয়ে দাঁড়াবে।
07th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
গণতন্ত্রের উদ্বেগের প্রতিধ্বনি

সোমবার সিবিআইয়ের ‘প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষ্যে ডি পি কোহলি মেমোরিয়াল লেকচারে অংশ নেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তাঁর ভাষণের বিষয় ছিল—‘ফৌজদারি মামলার বিচারে গতি আনতে প্রযুক্তির সাহায্য গ্রহণ’। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির তরফে বেআইনিভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার সমস্যাটি তিনি নতুনভাবে সামনে আনেন সেদিন।
বিশদ

03rd  April, 2024
প্রতিশ্রুতির অভ্যাস

বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও তা পূরণ করতে না পারলে অথবা না চাইলে তাঁকে কী বলে? উত্তরটা খুবই সহজ, নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যে দু’বার ভোটে জিতে দশ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন। দু’বারই ভোটের মুখে অকাতরে প্রতিশ্রুতি বিলিয়ে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, কুর্সি দখলের জন্য এই ‘ব্রহ্মাস্ত্রটি’ প্রয়োগ করতে হবে। বিশদ

02nd  April, 2024
একনজরে
প্রথম দফার ভোটে প্রচার পর্ব শেষ হয়েছে বুধবার বিকেলেই। অথচ পশ্চিমবঙ্গের তিনটি আসনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে সভা করলেন না বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। অদ্ভুতভাবে বাংলার প্রথম দফার ভোটে ব্রাত্য রইলেন হিন্দুত্বের ‘পোস্টার বয়’ যোগী আদিত্যনাথ। ...

আটের দশকের শেষ দিক। নাইজেরিয়া থেকে ভারতীয় ফুটবলে পা রেখেছিলেন দীর্ঘদেহী মিডিও। নাম এমেকা এজুগো। পরবর্তীতে ১৯৯৪ বিশ্বকাপে তিনি দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। ময়দানের তিন প্রধানের ...

১৩ দিনে জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে চারটি জনসভা ও  একটি রোড শো করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে সভা করে গিয়েছেন দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক ...

পিছনে লেগে রয়েছে ইডি। চীনা ভিসা দুর্নীতি মামলায় ৫০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটও জমা পড়েছে আদালতে। রাহুল গান্ধী সহ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের সমালোচনা ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস
১৮০৯: ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর জন্ম
১৮৫৩: এশিয়ায় প্রথম ট্রেন চালু হয়
১৮৮৮: সাহিত্যিক হেমেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৬: অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের জন্ম
১৯৩০: ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়ে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে
১৯৫৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু
১৯৫৮ - ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ম্যালকম মার্শালের জন্ম
১৯৬২: অভিনেত্রী পুনম ধিলনের জন্ম
১৯৬৩: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ফিল সিমন্সের জন্ম
১৯৭১: কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন
১৯৮০: জিম্বাবুইয়ে স্বাধীনতা লাভ করে
১৯৮১: সুরকার, গীতিকার ও লোকগীতি শিল্পী তথা বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৮৬:  স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য অতুল্য ঘোষের মৃত্যু
১৯৯২: ক্রিকেটার কেএল রাহুলের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  April, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী ৩০/৩৫ অপরাহ্ন ৫/৩২। অশ্লেষা নক্ষত্র ৬/৩৮ দিবা ৭/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/৪৩। সূর্যাস্ত ৫/৫৪/১৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৪ গতে ৩/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২০ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১/০ মধ্যে। 
৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী রাত্রি ৭/৫। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ৯/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৬ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৭ গতে ১/২ মধ্যে। 
৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারাল মুম্বই

11:50:54 PM

আইপিএল: ২১ রানে আউট হরপ্রীত ব্রার, পাঞ্জাব ১৮১/৯ (১৯ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:46:48 PM

আইপিএল: ৬১ রানে আউট আশুতোষ শর্মা, পাঞ্জাব ১৬৮/৮ (১৭.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:36:00 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি আশুতোষ শর্মার, পাঞ্জাব ১৫১/৭ (১৫.৩ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:22:48 PM

আইপিএল: ৪১ রানে আউট শশাঙ্ক সিং, পাঞ্জাব ১১১/৭ (১২.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:02:15 PM

আইপিএল: ৯ রানে আউট জীতেশ শর্মা, পাঞ্জাব ৭৭/৬ (৯.২ ওভার) টার্গেট ১৯৩

10:48:50 PM