বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
ট্রাইয়ের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে কেবল সংস্থাগুলিও। কারণ দর্শকের কাছে নতুন নিয়মগুলি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেওয়া হয়েছে ওই পোর্টালে। তবে প্রশ্নও উঠেছে পোর্টালটি নিয়ে। ট্রাই জানিয়েছে, কোন দর্শক কী চ্যানেল দেখবেন, তা ঠিক করার অধিকার তাঁর আছে। সেই মতোই চ্যানেল সরবরাহ করতে হবে অপারেটরদের। পোর্টালটিও সব রকমের চ্যানেলের হালহদিশ দিয়েছে দর্শকের জন্য। অপারেটররা প্রশ্ন তুলেছেন, দর্শক যদি সেখানে এমন একটি চ্যানেল বাছেন, যা সেই এলাকায় অন্য কেউ দেখে না, তাহলে সেই চ্যানেলটি দর্শকের টিভি পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া কঠিন হয়ে যাবে। কারণ, যে পরিকাঠামোর মধ্যে তাঁদের কাজ করতে হয়, তাতে সব চ্যানেল নিয়ে খরচ মেটানো সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে আর্থিকভাবে চাপ পড়বে তাঁদের উপর। কেবল অপারেটরদের অভিযোগ, তাঁরা এমনিতেই নয়া নিয়মে অনেকটাই আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। এর উপর যদি গুটিকয়েক দর্শকের জন্য আলাদা করে চ্যানেলের ব্যবস্থা করতে হয়, তাহলে আর্থিক সমস্যা আরও বাড়বে। চ্যনেলটি ফ্রি টু এয়ার হোক, বা পে— উভয় ক্ষেত্রেই চ্যানেল সরবরাহের জন্য খরচ বহন করতে হয় অপারেটরদের। সেখানে এক বা দু’জন দর্শকের পছন্দের চ্যানেল সংক্রান্ত চাহিদা মেটাতে কালঘাম ছুটবে তাঁদের, অভিযোগ করেছেন অপারেটররা।