পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
প্লে-অফের দৌড়ে থাকার জন্য জেতা জরুরি ছিল চেন্নাইয়ের। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেটে তারা তোলে ১৬৭। রবীন্দ্র জাদেজা ২৬ বলে করেন ৪৩। তিনটি চার ও দুটো ছয় রয়েছে তাঁর ইনিংসে। ছ’নম্বরে নেমে দলকে লড়াকু স্কোরে পৌঁছে দেন তিনিই। ঋতুরাজ (৩২), ড্যারিল মিচেলও (৩০) রান পান। তবে অজিঙ্কা রাহানে (৯), শিবম দুবে (০), মঈন আলি (১৭), মিচেল স্যান্টনার (১১), শার্দূল ঠাকুর (১৭), মহেন্দ্র সিং ধোনিরা (০) ব্যর্থ। বিশেষ করে মাহির ‘গোল্ডেন ডাক’ হওয়ায় ক্রিকেটপ্রেমীরা হতাশ। এদিন ন’নম্বরে ক্রিজে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু প্রথম বলেই বোল্ড হন। দুরন্ত স্লোয়ার ইয়র্কারে তাঁকে ফেরান হার্শল প্যাটেল। সঙ্গে সঙ্গে স্তব্ধ হয়ে যায় স্টেডিয়াম। অবশ্য শুধু ধোনি একাই নন, গোল্ডেন ডাক হন চেন্নাইয়ের শিবম দুবেও। পাঞ্জাবের হয়ে বল হাতে নজর কাড়েন রাহুল চাহার (৩-২৩), হার্শল প্যাটেল (৩-২৪), অর্শদীপ সিং (২-৪২)।
রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় পাঞ্জাব। চোটের জন্য শিখর ধাওয়ান খেলতে পারেননি এদিনও। তার উপর দ্বিতীয় ওভারের মধ্যেই জনি বেয়ারস্টো (৭) ও রিলে রোসোউ (০) আউট। দু’জনকেই ফেরান তুষার দেশপাণ্ডে (২-৩৫)। সেখান থেকে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার প্রভসিমরন সিং (৩০) ও শশাঙ্ক সিং (২৭) দলকে টানেন। কিন্তু দলীয় ৬২ রানে শশাঙ্ক ফিরতেই তাসের ঘরের মতো ধসে যায় পাঞ্জাব। প্রভসিমরন, জিতেশ শর্মা (০), স্যাম কারান (৭), আশুতোষ শর্মা (৩), হার্শল প্যাটেল (১২) ফেরেন পরপর। এই সময় বিধ্বংসী হয়ে ওঠেন ‘স্যার’ জাদেজা। চার ওভারে ২০ রানের বিনিময়ে জাড্ডুর সংগ্রহ তিন উইকেট। নজর কাড়েন চেন্নাইয়ের ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার সিমরজিৎ সিংও (২-১৬)। তাঁর ডেলিভারিতেই ‘গোল্ডেন ডাক’ হন জিতেশ। মুস্তাফিজুর রহমান, মাথিশা পাথিরানাদের অভাব টের পেতেই দিলেন না সিমরজিৎ, তুষাররা। শেষ উইকেটে হরপ্রীত ব্রার (অপরাজিত ১৭) ও কাগিসো রাবাডা (অপরাজিত ১১) অবশ্য যোগ করেন ২২ রান। ফলে ৯ উইকেটে ১৩৯ রানে থামে পাঞ্জাব।