বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
ময়দানের প্রাক্তন বিখ্যাত ফুটবলাররা বুট জোড়া তুলে রাখার পরই বড় ক্লাবের ডাগ আউটে বসতে চান। মেহতাব হোসেন, সৌমিক দে, দীপেন্দু বিশ্বাসরা যার উজ্জ্বল উদাহরণ। কিন্তু ব্যতিক্রম রেলওয়ে এফসি’তে প্রায় দেড় দশক খেলা সঞ্জয় সেন এখানেই ব্যতিক্রম। ওই ক্লাবর হয়ে ১৫ বছর খেলার পর সঙ্গে সঙ্গে কোচিংয়ে না এসে ক্রমশ ‘এ’ লাইসেন্স অর্জন করেছেন। এই স্থিতধী ব্যাপারটি সঞ্জয়ের মূলধন। ‘সি’ এবং ‘বি’ লাইসেন্স করার করার সময়ে তিনি চোখে পড়েন ভারতীয় ফুটবল কর্তাদের। ২০০৭ সালে জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৬ দলের স্পটার। পরে কোচ হন। তখনই যুব উন্নয়নে বব হাউটন নিয়ে আসেন কলিন টোলকে। প্রতিভা চেনায় তাঁর ‘জহুরি চোখের’ জন্য কলিন টোল অত্যন্ত পছন্দ করতেন সঞ্জয়কে। এখনও আছে যোগাযোগ। তাই অনূর্ধ্ব-১৬, অনূর্ধ্ব-১৯ এজগ্রুপ থেকে তাঁর হাত ধরেই উঠে এসেছেন প্রীতম কোটাল, প্রণয় হালদার, জেজে, গুরপ্রীত সিং, লালরিনডিকা রালতে, শেহনাজ,বিক্রমজিৎ সিংরা। এরপর সঞ্জয় সেন মোহন বাগানের কোচ হিসাবে তুলে এনেছেন শুভাশিস বসু-আনাসকে। বলবন্ত সিং নতুন জীবন পেয়েছেন তাঁর হাতেই। তাঁর জন্যই কমল থাটালের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি করেছে এটিকে। গত ১০-১২ বছর দেশে জুনিয়র ফুটবলার তুলে এনে জাতীয় পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত করে দেওয়ার ব্যাপারে সঞ্জয় সেনই সফলতম। এই প্রসঙ্গে সঞ্জয় সেন অবশ্য বলছেন, আমার পাশে কলিন টোলের মতো ‘ফুটবল অধ্যাপক’ ছিলেন।
