বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
তবে ভারতের প্রাক্তন পেসার ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর সহকারি কোচ আশিস নেহরা জানিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপের আগে আইপিএলে খেলার সুবিধা পাবে ভারতীয় ক্রিকেটাররা। কেউ যদি বিরাট কোহলিকে বলে বিশ্বকাপের আগে তরতাজা থাকার জন্য তুমি আইপিএলে খেলো না, তাহলে আমি সেটা সঠিক মনে করব না। যে কোনও আন্তর্জাতিক ম্যাচের থেকে কঠিন আইপিএলে খেলা। অনেক বেশি চাপ নিতে হয়। বিশ্বকাপের আগে চাপ নেওয়ার অভ্যাসটা রপ্ত করতে পারবে ক্রিকেটাররা। তাছাড়া বিশ্বকাপ ও আইপিএলের মধ্যে তিন সপ্তাহের বিরতি রয়েছে। যদি চোট না লাগে, তাহলে তিন সপ্তাহের মধ্যে বিশ্বকাপ খেলার জন্য নিজেকে তৈরি করে নেওয়া যায়। কেউ যদি আমাকে বলে তুমি আইপিএলের ফাইনালে বল করেছ, তাই তিন সপ্তাহ বিশ্রাম নিয়ে একেবারে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে খেলো, সেটা কিন্তু আমি করব না। বিশ্রাম সবার দরকার। তবে সেটা কীভাবে, তা নিজেকেই ঠিক করতে হবে। প্রয়োজন পড়লে এক সপ্তাহ নেট প্র্যাকটিস বন্ধ রাখতে হবে। কিছুটা বিশ্রামের পর ফের পুরোদমে অনুশীলন করলে বিশ্বকাপের আগে পুরানো ফর্ম ফিরে পেতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।’
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর কোচ গ্যারি কার্স্টেনও সহমত পোষণ করেছেন নেহরার সঙ্গে। তিনি বলেছেন, ‘আমরা জানি আইপিএলের মাঝ পথেই ভারতীয় বোর্ড সহ বিশ্বের অন্য ক্রিকেট দেশগুলি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে ক্রিকেটারদের দেশে ফিরিয়ে নেবে। এক্ষেত্রে আমাদের খুব বেশি কিছু করার নেই। তবে আশিস নেহরা ঠিকই বলেছে। আইপিএল কিন্তু বিশ্বকাপের প্রস্তুতির ভালো মঞ্চ হতে পারে। আমার এটাও মনে হয় আইপিএলের কারণেই বিশ্বকাপে ভারতীয় ক্রিকেটাররা বাড়তি সুবিধা পাবে।’