বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
কৃষ্ণনাথ কলেজের প্রাথমিক বিভাগের পঠনপাঠন হয় সকালে। প্রায় ৯০০জন পড়ুয়া রয়েছে। বিদ্যালয়ের এক সহ শিক্ষিকার অভিযোগ, গত বৃহস্পতিবার তিনি দরকারি কাগজপত্রের জন্য প্রধান শিক্ষকের ঘরে ঢুকলে প্রধান শিক্ষক তাঁর গায়ে হাত দেন। শাড়ি ধরেও টানেন। কাউকে কিছু না জানিয়ে ওই শিক্ষিকা প্রধান শিক্ষক সুদীপ্ত সিনহার নামে বহরমপুর থানায় শ্লীলতাহানির অভিযোগ দায়ের করেন। পরদিন থেকে স্কুলে আসা বন্ধ করে দেন প্রধান শিক্ষক। যার জেরে পঠনপাঠন থেকে শুরু করে মিডডে মিলে প্রভাব পড়েছে। এই কারণে এদিন অভিভাবকরা জোর করেই সহ শিক্ষিকাকে থানায় নিয়ে যান।
এক অভিভাবক চাঁদ চক্রবর্তী বলেন, সুদীপ্তবাবু এই স্কুলে জয়েন করার পর পঠনপাঠন থেকে নিয়মশৃঙ্খলার আমূল পরিবর্তন এসেছে। উনি চক্রান্তের শিকার হয়েছেন।
সুদীপ্তবাবু বলেন, আমি স্কুলের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রায় ৪০-৪৫ হাজার টাকার আর্থিক তছরুপ ধরি। ওই আর্থিক দুর্নীতির পর্দা ফাঁস করতে চাওয়ায় ষড়যন্ত্র করে আমাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে। জানা গিয়েছে, এর আগেও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল।