বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
তাহলে কি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জায়গায় রাজ্য পুলিসকে ব্যবহার করা হবে? পুলিস পর্যবেক্ষক বলেন, এরকম কোনও ব্যাপার নেই। পুলিস পুলিসই। সে কেন্দ্রীয় বাহিনীর হোক কিংবা রাজ্য পুলিস। লক্ষ্য হল, মানুষ বিনা বাধায় শান্তিপূর্ণভাবে যাতে ভোট দিতে পারে।
এদিন পুলিস সুপারের অফিসে ঝাড়গ্রাম জেলার সমস্ত থানার আইসি এবং ওসি সহ জেলা পুলিসের সমস্ত আধিকারিককে নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের মিটিং করেন পুলিস পর্যবেক্ষক। ওই মিটিংয়ে জেলার পুলিস সুপার অরিজিৎ সিনহা, অতিরিক্ত পুলিস সুপার বিশ্বজিৎ মাহাত উপস্থিত ছিলেন। ভোটের জন্য কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, তা জেলার পুলিস সুপারের কাছে জানতে চান পর্যবেক্ষক। তাঁকে জেলার অবস্থা সর্ম্পকে জানানো হয়।
পুলিস পর্যবেক্ষক ঝাড়গ্রাম লোকসভা কেন্দ্রের পাশাপাশি বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্রেরও দায়িত্বে রয়েছেন। জানা গিয়েছে, তিনি একদিন বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্র ও অন্যদিন ঝাড়গ্রাম লোকসভা কেন্দ্রে থেকে কাজকর্ম করবেন।
মঙ্গলবারই ঝাড়গ্রাম জেলায় এসেছেন দুই জেনারেল পর্যবেক্ষক অনিলকুমার রাই ও রশ্মি সিদ্ধার্থ জাগেডি। তাঁরা ইতিমধ্যেই জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক সেরে ফেলেছেন। এদিন লোকসভার মনোনয়নপত্রের স্ক্রুটিনির সময় উপস্থিত ছিলেন দু’জন জেনারেল পর্যবেক্ষক। তাঁরা যাবতীয় কাজকর্ম খতিয়ে দেখেন। বিকালে জেলাশাসক আয়েষা রানি এ-র সঙ্গে বৈঠক করেন পুলিস পর্যবেক্ষক। পুলিস সুপার অরিজিৎ সিনহা বলেন, এদিন পুলিস পর্যবেক্ষক জেলার সমস্ত অফিসারকে নিয়ে মিটিং করেছেন। এরপর বিভিন্ন জায়গা তিনি পরিদর্শন করবেন।