বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এদিন পূর্বস্থলী-২ ব্লকের জামালপুর হাটতলায় মুখ্যমন্ত্রীর জনসভা ছিল দুপুর ১টায়। সভা ঘিরে গোটা এলাকাজুড়ে তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উদ্দীপনা ছিল। সকাল থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর জনসভায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন দোগাছিয়া অঞ্চলের কর্মী-সমর্থকরা। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে তৃণমূল কর্মীদের যাওয়ার জন্য ট্রাক্টরের ব্যবস্থা করা হয়। সেখানে যাওয়ার জন্য সকাল ৯টার মধ্যে স্নান করে অপেক্ষা করছিলেন গাগরা গ্রামের প্রায় ১৫০জন তৃণমূল কর্মী। সাড়ে ১০টা নাগাদ ওই গ্রামে দুটি ট্রাক্টর ও ৩টি ভ্যানো গাড়ি পৌঁছয়। বেলা ১১টা ওই গাড়িগুলি চেপে গাগরার ওই তৃণমূল কর্মীরা জামালপুরের উদ্দেশে রওনা দেন। দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রাক্টরটিতে প্রায় ৩০জন চেপেছিলেন।
ওই ট্রাক্টরে থাকা প্রসেনজিৎ ঘোষ বলেন, আমরা সকলে মুখ্যমন্ত্রী জিন্দাবাদ, তৃণমূল কংগ্রেস জিন্দাবাদ, চৌকিদার দূর হঠো, প্রভৃতি স্লোগান দিচ্ছিলাম। হঠাৎ ত্রিকোণ পার্কের আগের একটি ইউ টার্নে আমাদের ট্রাক্টরটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। মৃত গণেশবাবুর ছেলে বংশী ঘোষ বলেন, বাবা মুখ্যমন্ত্রীর জনসভায় যাবেন বলে সকাল সকাল স্নান করে নিয়েছিলেন। আমি অন্য একটি কাজে কৃষিজমিতে গিয়েছিলাম। পরে বাবার মৃত্যু সংবাদ শুনি।