বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
পশ্চিম মেদিনীপুরের পাশাপাশি সব জায়গাতেই পর্যটন উৎসব হওয়ার কথা। সব জায়গাতেই জেলার বর্তমান উল্লেখযোগ্য পর্যটন কেন্দ্র এবং সম্ভাবনাময় পর্যটনকেন্দ্রগুলি নিয়ে ফটো গ্যালারি হওয়ার কথা রয়েছে। এই দু’টি থিমের উপরেই ছবি চাওয়া হয়। জেলা প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, যাঁরা এ ধরনের ছবি তোলেন, তাঁদের মাধ্যমে অনেক নতুন জায়গার হদিশ পাওয়া যায়। সেই সব জায়গাগুলিকে আরও সাজিয়ে গুছিয়ে তোলাই এই উৎসবের উদ্দেশ্য। কিন্তু এত কম ছবি জমা পড়বে তা ভাবা যায়নি।
পর্যটন দপ্তরের এক কর্তা বলেন, রাজ্য থেকে এই মর্মে নির্দেশিকা আসার পর সময়ও খুব কম পাওয়া গিয়েছে। সঙ্গে প্রচারে একটা ঘাটতি যে ছিল তা অস্বীকার করা যায় না। চিত্রগ্রাহকদের অভিযোগ, রাজ্য তথা দেশের এ ধরনের সমস্ত প্রতিযোগিতায় ই-মেলের মাধ্যমে ছবি নেওয়া হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে সিডি বা ডিভিডি মাধ্যমে ছবি নির্দিষ্ট অফিসে গিয়ে জমা দেওয়ার কথা বলা হয়। আরও বেশ কিছু নিয়মাবলী রয়েছে। এই জটিলতাতেই অনেকে পিছিয়ে গিয়েছেন। তাছাড়া সকলে বিষয়টি সম্পর্কে অবহিতও ছিল না। জেলা প্রশাসনের কর্তাদের দাবি, রাজ্য থেকেই গাইড লাইন ঠিক করা হয়। নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে ছবি জমা না নিলে জেলার বাইরে থেকে বহু ছবি চলে আসত। সেক্ষেত্রে অন্য সমস্যা হত। পর্যটন দপ্তরের ওই কর্তা বলেন, প্রথমবার এমন একটি উৎসব চালু হল। কোথায় ঘাটতি আছে, তা খতিয়ে দেখে ভবিষ্যতে অন্যরকম পদ্ধতি নেওয়া হবে।