পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাস্তার কাজের সিডিউল অনুযায়ী সিসি রাস্তাটি ভেঙে নতুন করে পাকা রাস্তা তৈরির কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার সংস্থা তা না করে পুরনো রাস্তার উপর সামান্য পিচের আস্তরণ ফেলে পাকা করে দিচ্ছে। এর ফলে অল্প দিনের মধ্যে রাস্তার পিচ উঠে গিয়ে বেহাল হয়ে পড়বে। অন্যদিকে ঠিকাদার সংস্থার অভিযোগ, তারা সিসি রাস্তা তুলে সেখানে পাকা রাস্তা করতে চেয়েছিলেন। সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার বুড়া ঘোষ বলেন, তৃণমূল নেতা ফারুক হোসেন ও জাহাঙ্গীর কবির সিসি রাস্তা তুলতে বাধা দেন এবং সিসি রাস্তার উপরেই পিচের চাদর দিয়ে কাজ করার নিদান দেন। তাই আমি সেভাবেই কাজ করি। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই দুই তৃণমূল নেতা।
স্থানীয় তৃণমূল নেতা ফারুক হোসেন ও জাহাঙ্গীর কবির বলেন, কে কী বলল তা আমরা জানি না। আমরা কাজ নিয়ে কাউকে কিছু বলিনি। অভিযোগ মিথ্যা। কেউ আমাদের নাম নিতেই পারেন। তবে যেভাবে কাজ হয়েছে তাতে খুব সামান্য দিনের মাথায় রাস্তার পিচ উঠে যাবে। স্থানীয় বাসিন্দা জয়ন্ত রায় ও পরেশ রায় বলেন, তৃণমূল নেতা এবং ঠিকাদার সংস্থা কোনওমতে কাজ করে টাকা তছরুপের চেষ্টা করছে। এর ফলে রাস্তার কাজ নিম্নমানের হয়েছে। জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সভাধিপতি কৃষ্ণা রায় বর্মন বলেন, কেন সেখানে এমনটা করা হচ্ছে তা আমি খোঁজ নিয়ে দেখব। দলের কেউ জড়িত থাকলে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।