পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
শনিবার দিনেদুপুরে রায়গঞ্জ মেডিক্যাল সংলগ্ন এলাকায় এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। দোকানদার পার্বতী বর্মন দোকান খোলার পর অভিযুক্ত এমদাদুল চা চায়। যুবককে দোকানে রেখেই পাশের দোকানে চা দিতে যান পার্বতী। ফিরে এসে তিনি দেখেন ওই যুবক ক্যাশবাক্স থেকে টাকা নিয়ে দৌড়ে টোটোয় উঠছে। পার্বতী চোর চোর বলে চিৎকার করতে করতে ছুটে গিয়ে অভিযুক্তকে ধরে ফেলেন।
পার্বতী বলেন, পাশের দোকান থেকে ফিরে এসে দেখি ক্যাশবাক্সে টাকা নেই। যুবককে দৌড়ে টোটোয় উঠতে দেখে সন্দেহ হয়। তখনই তাকে ধরে ফেলি।
গণধোলাইয়ের জেরে দোষ স্বীকার করতে বাধ্য হয় এমদাদুল। সে বলে, খিদে পেয়েছিল বলে টাকা চুরি করে পালাচ্ছিলাম। আগে এমন কাজ করিনি। হাতজোড় করে সে ক্ষমা প্রার্থনাও করে।
ক্ষিপ্ত জনতার গণধোলাইয়ের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় রায়গঞ্জ থানার পুলিস। তারা অভিযুক্ত যুবককে উদ্ধার করে রায়গঞ্জ মেডিক্যালে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। মেডিক্যালের সামনে এধরনের চুরির ঘটনায় পুলিসি নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও দোকানদাররা। আরও নজরদারির দাবি করেছেন তাঁরা।
রায়গঞ্জ থানার আইসি বিশ্বাশ্রয় সরকার বলেন, পুলিস তদন্ত শুরু করেছে।