কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
পুলিস ও ভারতীয় ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন একটি ট্রাক পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের জন্য সীমান্তের সার্ক রোডে অপেক্ষা করছিল। ওই সময় চ্যাংরাবান্ধা ট্রাক মালিক সমিতির সদস্যরা নিয়মমাফিক ট্রাকের নম্বর প্লেটের সঙ্গে চেচিস নম্বর মিলিয়ে দেখার কাজ করছিলেন। এর জেরেই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। সঙ্গে সঙ্গে ট্রাকটিকে আটক করে মালিক সমিতির দপ্তরের সামনে নিয়ে আসা হয়। খরব দেওয়া হয় পুলিস ও চ্যাংরাবান্ধা ট্রাক মালিক সমিতির সম্পাদক আব্দুল সামাদকেও। পরে পুলিস এসে ট্রাকটিকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
সংশ্লিষ্ট ট্রাক চালকও অন্য ট্রাকের নম্বর প্লেট লাগিয়ে বাংলাদেশে পণ্য নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকারও করে নিয়েছেন। তিনি স্পষ্ট জানান, যে ট্রাকের নম্বর প্লেটটি ব্যবহার করা হচ্ছিল, সেই ট্রাকটির কোনও অস্তিত্ব নেই। চ্যাংরাবান্ধা ট্রাক মালিক সমিতির সম্পাদক আব্দুল সামাদ বলেন, আমাদের সংগঠনের তরফে ট্রাকের নম্বর প্লেটের সঙ্গে চেচিস নম্বরের মিল রয়েছে কি না, সেটা নিয়মিত পরীক্ষা করা হয়। এদিন সেসব মিলিয়ে দেখতে গিয়েই ট্রাক মালিক সমিতির কর্মীদের হাতে বিষয়টি ধড়া পড়ে। ট্রাকটিকে পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। মেখলিগঞ্জ থানার ওসি রাহুল তালুকদার জানিয়েছেন, অভিযোগ পেয়ে চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত থেকে একটি ট্রাককে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।