রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
কৃষকরা বলেন, অনেকেই চড়া সুদে ঋণ নিয়ে চাষ করেছেন। তারউপর শিলাবৃষ্টিতে ফসল নষ্ট হওয়ায় দ্বিগুণ লোকসান হল। বুধবার সাঁকোয়াঝোরা গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করেছে।
সুভাষ মজুমদার নামে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক বলেন, শিলাবৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঋণ নিয়ে ঝিঙে চাষ করেছিলাম। একেতো ফসলের দাম নেই, তারমধ্যে প্রায় সমস্ত ফসল নষ্ট হয়ে গিয়েছে। কীভাবে টাকা তুলব, ভেবে পাচ্ছি না। প্রশাসন সহযোগিতায় এগিয়ে এলে কিছুটা সমস্যা মিটবে।
তেলিপাড়ার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্য নাচিমা বেগম, ঈশব আলি বলেন, যেভাবে টিনের চাল ফুটো হয়েছে, তাতে বৃষ্টি হলে ঘরে জল পড়ছে। প্রশাসনের কর্তারা কোনও খোঁজখবর করেননি। ফের বৃষ্টি হলে কীভাবে থাকব বুঝতে পারছি না।
এবিষয়ে সাঁকোয়াঝোরা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান গোপাল চক্রবর্তী বলেন, মঙ্গলবার রাতে ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ২৫০ পরিবারের টিনের চাল ফুটো হয়ে গিয়েছে। চাষের ফসলের ক্ষতি হয়েছে।