সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
বোঁচাডাঙ্গা অঞ্চলের আটঘরা, কুজিয়া, মহাগ্রাম ও মুজিয়া এই চারটি গ্রামের নামানুসারেই এই বাসন্তী পুজোর পরিচিতি চার গ্রামের পুজো হিসেবে। কুজিয়া গ্রামের মন্দিরে সিংহবাহিনী দশভুজা রূপে বাসন্তী পুজোকে ঘিরে ষষ্ঠীর দিন থেকেই শুরু হয়েছে মহামিলন মেলা। দশমীর সন্ধ্যায় বিসর্জনের মাধ্যমে সমাপ্তি হবে মেলার। পুজো উদ্যোক্তারা জানান, গোটা ফল ও কলার ৫ টি ছড়ি দিয়ে অঞ্জলি নিবেদন করলে মনস্কামনা পুরণ হয় ভক্তদের। তাই পুজোর দিনগুলিতে মায়ের চরণে দেওয়া ভোগ ও ফল ভক্তদের প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয়। পুজো কমিটির সহ সম্পাদক বিজয় চন্দ্র সরকার বলেন, বহু বছর ধরে এই পুজো হয়ে আসছে। মঙ্গলবার ঘটা করে অনুষ্ঠিত হয় অষ্টমী পুজো। আটঘরা, কুজিয়া, মহাগ্রাম ও মুজিয়া গ্রামের বাসিন্দারা মিলে পুজোর আয়োজন করেন। তবে বাংলার পাশাপাশি বিহার থেকেও ভক্তরা পুজো দেন এই মন্দিরে। সুসজ্জিত মন্দিরে মাটির মূর্তি তৈরি করে পুজো হয়। পুজো শেষে মেলার পর প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়।
এলাকার বাসিন্দা প্রভাস সরকার বলেন, স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে এই পুজো চৈতাবালী বাসন্তী পুজো নামে পরিচিত। আগামী শুক্রবার মেলা অনুষ্ঠিত হবে। এই পুজোকে কেন্দ্র করে এলাকায় রয়েছে বিভিন্ন শ্রুতিকথা। পুজোর কটাদিন চারটি গ্রামের মানুষ নিরামিষ খান। সব মিলিয়ে বাসন্তী পুজোকে কেন্দ্র করে জমজমাট কালিয়াগঞ্জের কুজিয়া গ্রাম।
নিজস্ব চিত্র।