সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
ক্লিভল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে স্নাতকোত্তর স্তরের পড়ুয়া ছিলেন আরাফাত। গত বছর মে মাসে আমেরিকায় এসেছিলেন তিনি। গত ৫ মার্চ রিজার্ভ স্কোয়ারের বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিনি আর ফেরেননি। তাঁর খোঁজ শুরু করেছিল পুলিস। শেষবার তাঁকে দেখা গিয়েছিল সাদা টিশার্ট, লাল জ্যাকেট ও নীল জিন্স প্যান্টে। তাঁর বন্ধুরা পরিবারে খবর দেন। তখন থেকেই আশঙ্কার প্রহর গুণছিল পরিবার। আরাফতের ফোনও বন্ধ ছিল বলে জানিয়েছেন তাঁর বাবা। গত ১৯ মার্চ তাঁর পরিবারের কাছে মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে। ১২০০ মার্কিন ডলার মুক্তিপণ চাওয়া হয়। মুক্তিপণ না দিলে পড়ুয়ার কিডনি বিক্রি করে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। এরপর কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন জানান তাঁর বাবা-মা। এরপরই তৎপরতা শুরু করে ভারতীয় দূতাবাস। কিন্তু শেষরক্ষা করা যায়নি। মঙ্গলবার দূতাবাস জানিয়েছে, ক্লিভল্যান্ড থেকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে ওই ভারতীয় পড়ুয়ার মৃতদেহ। তাঁর দেহ ভারতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। যদিও মৃত্যুর কারণ এখনও জানা যায়নি।