দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
শনিবার তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিশ্বের তরুণতম নোবেল পুরস্কার বিজেতা। ঢাল করেন ট্যুইটারকে। ৪০ দিনের বেশি সময় ধরে ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে যেতে পারছে না জানিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভা এবং অন্যান্য শাখার নেতাদের আমি বলছি, কাশ্মীরে শান্তির লক্ষ্যে কাজ করুন। কাশ্মীরিবাসীর কথা শুনুন এবং স্কুলপড়ুয়ারা যাতে নিরাপদে স্কুলে যেতে পারে, তার ব্যবস্থা করুন।’ এছাড়া বহু কিশোরী বাড়ি ছাড়তে ভয় পাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন মালালা। হ্যাশট্যাগে ‘লেট কাশ্মীর স্পিক’ লিখে পাকিস্তানের এই সমাজকর্মীর ট্যুইট, ‘আমি কাশ্মীরে বসবাসকারী বালিকাদের থেকে সরাসরি কথা শুনতে চাইছি। কমিউনিকেশন না থাকার জন্য খবর সংগ্রহ করতে হলে জনগণকে প্রচুর পরিশ্রম করতে হচ্ছে। গোটা বিশ্বের থেকে কাশ্মীরিদের বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে তাঁদের কথা কানে আসছে না।’
এদিকে, জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে এহেন মন্তব্য করে বিজেপির সমালোচনার মুখে পড়েছেন মালালা। ভারত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ না করে নিজের দেশে সংখ্যালঘুদের কীভাবে ধর্মান্তকরণ ও নির্যাতন করা হচ্ছে, তা নিয়ে মালালার চিন্তা করা উচিত বলে তোপ দেগেছেন বিজেপি সাংসদ শোভা করন্দলাজে। তিনি বলেছেন, জম্মু ও কাশ্মীরে উন্নয়নমূলক কাজকর্ম চালাচ্ছে ভারত সরকার। আর সেখানকার বাসিন্দাদের কথাও শোনা হচ্ছে। সম্প্রতি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দলের এক প্রাক্তন বিধায়ক নয়াদিল্লির থেকে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। সেকথা উল্লেখ করেও মালালাকে এক হাত নিয়েছেন কর্ণাটকের এই বিজেপি এমপি।