বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
গত মে মাসে ইরান ও অন্যান্য শক্তিধর দেশগুলির সঙ্গে ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তি বাতিল করে দেয় আমেরিকার। তারপর থেকেই ইরান ও আমেরিকার মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা শুরু হয়েছে। এরপরেই তেল রপ্তানি নিয়ে তেহরানের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ওয়াশিংটন। যদিও পরে তা তুলে নেয় হোয়াইট হাউস। কিন্তু, তেল রপ্তানি নিয়ে ইরানকে আর কোনওরকম ছাড় দিতে নারাজ আমেরিকা। শনিবার আবুধাবিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে হুক বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা চাপানোর পর থেকে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়ার ভয় পাচ্ছে ইরান। আমরা চাই না তারা তেল থেকে মুনাফা অর্জন করুক। ইরানের রাজস্বের ৮০ শতাংশ আসে তেল রপ্তানি থেকে। আর এরাই হল সন্ত্রাসবাদের প্রধান মদতদাতা।’ একইসঙ্গে, ইরানের থেকে চেল আমদানি কমানোর জন্য চীনের প্রশংসা করেছেন হুক। চলতি মাসে তলানিতে এসে ঠেকেছে ইরানের তেল রপ্তানির পরিমাণ। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর থেকে নতুন ক্রেতা খোঁজার চেষ্টা চালাচ্ছে তারা।