কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
গত ১৮ এপ্রিল কুম্ভানি সুরাত লোকসভা আসনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেন। পরদিনই তাঁর মনোনয়নপত্রে প্রস্তাবকদের সই নকল বলে অভিযোগ করে বিজেপি। এরপর কুম্ভানির মনোনয়নের প্রস্তাবকরা হলফনামা দিয়ে নির্বাচন কমিশনে জানান, মনোনয়নপত্রে থাকা সই তাঁদের নয়। অথচ প্রস্তাবকদের দু’জন কুম্ভানিরই ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। রবিবারের মধ্যে এই নিয়ে কুম্ভানির বক্তব্য জানতে চায় কমিশন। কিন্তু রবিবার কুম্ভানি বা তাঁর প্রস্তাবকরা কেউ জেলা নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে হাজির হননি। প্রার্থীর খোঁজ মেলেনি সেদিন। এরপর কুম্ভানির মনোনয়নপত্র বাতিল করে দেওয়া হয়। একইভাবে বাতিল হয় ওই কেন্দ্রে কংগ্রেসের বিকল্প প্রার্থী সুরেশ পাডশালার মনোনয়নও। বিজেপির বিরুদ্ধে ভোটের লড়াইতে বাকি ছিলেন বিএসপি, নির্দল সহ ৮ জন প্রার্থী। কোনও অজানা কারণে সোমবার প্রত্যেকেই মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন। আর তাতেই এবারের লোকসভা নির্বাচনে প্রথম আসনটি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জেতেন বিজেপি প্রার্থী মুকেশ দালাল।
সুরাতে জয়ের পর বিজেপির বিরুদ্ধে ‘ম্যাচ ফিক্সিং’-এর অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভির বক্তব্য, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে সুরাতে নির্বাচন প্রক্রিয়া স্থগিত করে নতুন করে সব শুরু করার আবেদন করেছি। অন্যায় প্রভাবের কাছে কমিশন মাথা নত করে না, এই বার্তা দেওয়া প্রয়োজন।’ কুম্ভানির প্রস্তাবকদের হঠাত্ বেঁকে বসা ও কংগ্রেস প্রার্থীর রবিবার নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার মধ্যেও ষড়যন্ত্রের ছায়া দেখছেন সিংভি। তবে এখনও সুরাত নিয়ে কমিশনের তরফে কোনও বক্তব্য জানানো হয়নি।