কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
গুজরাতের ২৬টি লোকসভা আসনেই ভোটগ্রহণ হবে ৭ মে। গত শুক্রবার ছিল মনোনয়নের শেষ দিন। শনিবার হয় ‘স্ক্রুটিনি’। তারপরই সুরাতের কংগ্রেস প্রার্থী নীলেশ কুম্ভানির প্রস্তাবকদের স্বাক্ষরে গরমিলের কারণ দেখিয়ে মনোনয়ন বাতিলের নির্দেশ দেন রিটার্নিং অফিসার। এক্ষেত্রে স্বয়ং প্রস্তাবকরা জানান, সইগুলি তাঁদের নয়। একইভাবে বাতিল হয় ওই কেন্দ্রে কংগ্রেসের বিকল্প প্রার্থী সুরেশ পাডশালার মনোনয়ন। হাত শিবিরের কোনও আবেদনেই আমল দেওয়া হয়নি। সোমবার মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে ভোট থেকে নিজেদের সরিয়ে নেন বিএসপির পেয়ারেলাল ভারতী সহ ওই কেন্দ্রের বাকি ৮ প্রার্থী। ফলে, বিজেপির মুকেশের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ের শংসাপত্র ইস্যু হতে দেরি লাগেনি। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে অভিনন্দন জানান গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল এবং রাজ্য বিজেপির সভাপতি সি আর পাতিল। ‘এক্স’ হ্যান্ডলে পাতিল লিখেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রথম পদ্মটি তুলে দিল সুরাত।’
গোটা বিষয়টিকে ‘গণতন্ত্রের হত্যা’ বলেই বিজেপিকে আক্রমণ করেছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি গোহিল। বিরোধীদের মতে, সংশ্লিষ্ট এলাকায় শাসক গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে মাঝারি শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে। তাই কোনও ঝুঁকি না নিয়ে প্রভাব খাটিয়ে ভোটে ‘ম্যাচ ফিক্সিং’ করে নিল বিজেপি। যদিও তাদের জবাব দিয়েছেন গুজরাতে মোদির দলের মিডিয়া সেলের প্রধান জুবিন আশারা। ‘এক্স’ হ্যান্ডলে তিনি লিখেছেন, ‘আরবান নকশালরা কি জানেন, ১৯৫১ সালের লোকসভা নির্বাচনে ১০ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিলেন। পরেরবার সংখ্যাটা বেড়ে হয় ১১। তখন দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন স্বয়ং জওহরলাল নেহরু!’