গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রকল্প। এছাড়া কয়েকশো কোটি টাকা মূল্যের একাধিক প্রকল্পও হাতে পেয়েছিল বিজেপি জোট শাসিত মহারাষ্ট্রের ওই সংস্থা।
ইলেক্টোরাল বন্ড কেনার নিরিখে দ্বিতীয় স্থানেই রয়েছেন মেঘা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইনফ্রাস্টাকচার লিমিটেড। জানা গিয়েছে, বিজেপির তহবিলে তারাও বিপুল টাকা ঢেলেছে। বিরোধীদের অভিযোগ, চাঁদা দেওয়ার কারণেই ২০২৩ সালে থানে বোরিভালি জোড়া টানেলের ১৪ হাজার ৪০০ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে পেয়েছিল ওই সংস্থা। এমনকী মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন প্রকল্পের অধীনে বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্স তৈরিরও দায়িত্ব পায় তারা। সবমিলিয়ে এই প্রজেক্টের খরচ প্রায় ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। সমৃদ্ধি এক্সপ্রেসের একাংশ বানানোরও বরাত পেয়েছিল মেঘা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইনফ্রাস্টাকচার লিমিটেড। তালিকা বেশ দীর্ঘ। বিরোধীদের অভিযোগ, ইলেক্টোরাল বন্ড নিয়ে বিপুল দুর্নীতি করেছে বিজেপি। হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের বিনিময়ে নির্বাচনী বন্ডের নামে সংস্থাগুলির থেকে মোটা টাকা তহবিলে ঢুকিয়েছে পদ্ম শিবির।