বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বাজপেয়ি প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন রেলমন্ত্রী ছিলেন মমতা। বাজপেয়ির সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্কের কথা রাজনৈতিক মহলে সুবিদিত। মমতাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন বাজপেয়ি। ২০০০ সালের এক গ্রীষ্মের দুপুরে মমতার কালীঘাটের বাড়িতে এসেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী। মমতার মা গায়ত্রীদেবীর হাতে তৈরি মালপোয়া খেয়ে আপ্লুত হয়েছিলেন বাজপেয়ি। এদিন ‘আমার গর্ব মমতা’ শীর্ষক একটি ফেসবুক পেজে সে দিনের স্মৃতিচারণও করা হয়েছে। মমতাও ট্যুইট করে বাজপেয়িকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর নীতি-আদর্শের প্রশংসা করেছেন তিনি। আর সেই সূত্র ধরেই কাশ্মীর ইস্যুতে নাম না করে মোদি সরকারকে খোঁচা দিতেও ছাড়েননি মুখ্যমন্ত্রী।
ট্যুইট বার্তায় মমতা বলেছেন, ‘বন্দুকের নলে কাশ্মীর সমস্যার সমাধানে তিনি বিশ্বাস করতেন না। মূলত তিনটি বিষয়কে সামনে রেখে কাশ্মীর-নীতি ঠিক করেছিলেন বাজপেয়িজি। এক, মানবিকতাকে অগ্রাধিকার দেওয়া। দুই, গণতন্ত্রকে সম্মান করা। তিন, কাশ্মীরের ঐতিহ্য-সংস্কৃতিকে গুরুত্ব দেওয়া। এই তিন নীতি নিয়েই কাশ্মীর সমস্যার সমাধান করতে বদ্ধপরিকর ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।’ বাজপেয়ির এই নীতিকে সামনে রেখে দেশবাসীকে সহনশীল হওয়ারও বার্তা দিয়েছেন মমতা।