বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এদিকে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা জেডিএস সুপ্রিমো এইচ ডি দেবেগৌড়া এবং লোকসভায় বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের মল্লিকার্জুন খাড়গের মতো নেতারা পরাজিত হয়েছেন। খাড়গে গুলবর্গা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থীর কাছে হেরেছেন। অন্যদিকে দেবেগৌড়া টুমকুর কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী জি এস বাসবরাজের কাছে পরাজিত হয়েছেন। তবে দেবেগৌড়ার নাতি প্রোজ্জ্বল রেভান্না জেডিএসের শক্তঘাঁটি হাসন কেন্দ্র থেকে এবার নির্দল প্রার্থী হয়েছিলেন। তিনি বিজেপি প্রার্থীকে দেড় লক্ষেরও বেশি ভোটে পরাজিত করেছেন। অন্যদিকে কংগ্রেসের শীর্ষনেতা বীরাপ্পা মইলি চিক্কাবল্লাপুর এবং কে এইচ মুনিয়াপ্পা কোলার কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থীদের কাছে হেরেছেন। তবে কর্ণাটকের দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডি ভি সদানন্দ গৌড়া (বেঙ্গালুরু নর্থ), রমেশ জিগাজিঙ্গাই (বিজাপুর), এবং অনন্তকুমার হেগড়ে (উত্তর কন্নড়) কেন্দ্র থেকে সহজেই জয় পেয়েছেন। পাশাপাশি বিজেপি প্রার্থীদের মধ্যে বি গৌড়া (চিক্কাবল্লাপুর), আন্নাসাহেব জোলি (চিক্কোডি), তেজস্বী সূর্য (বেঙ্গালুর সাউথ), বি খুবা (বিদর), এ নারায়ণস্বামী (চিত্রদুর্গ), নলিন কুমার কাটেল (দক্ষিণ কন্নড়), জি এম সিদ্ধেশ্বর (দাবানগেরি), পি সি মোহন (বেঙ্গালুর সেন্ট্রাল) এবং প্রতাপ সিমলা (মাইসুরু) কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন। অন্যদিকে কংগ্রেসের ডি কে সুরেশ (বেঙ্গালুরু রুরাল) ধ্রুবনারায়ণ (চামারাজানগর) কেন্দ্রে থেকে জয় পেয়েছেন। এদিকে রাজ্যে বিজেপির উত্থানের পরেই রাজ্যের জোট সরকার টিকিয়ে রাখা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। জোট সরকারের ২০ জন বিধায়ক বিজেপির দিকে পা বাড়িয়ে রেখেছেন বলে অভিযোগ। দু’দিন আগে বিজেপিও তাদের সঙ্গে ২০ জন বিধায়ক রয়েছেন বলে দাবি করেছিল। কেন্দ্রে এনডিএ সরকার গড়লে কর্ণাটকে জোট সরকারের পতন শুধু সময়ের অপেক্ষা বলে হুমকি দিয়েছিল বিজেপি।