বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
যেহেতু বড়সড় কোনও আঞ্চলিক দল এবার এখনও পর্যন্ত ভোটের আগে এনডিএতে যোগ দেয়নি। সেই কারণেই বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব চাইছে আঞ্চলিক ছোট দলকে পেতে। উত্তরপ্রদেশ ও বিহারে এবার বিজেপি আশঙ্কা করছে ২০১৪ সালের থেকে কম হবে আসনপ্রাপ্তি। কারণ উত্তরপ্রদেশের ৪৭টি আসনেই দলিত, মুসলিম, যাদব ভোটব্যাঙ্ক ৫০ শতাংশের বেশি। এবার অখিলেশ যাদব ও মায়াবতীর জোট এই ভোটব্যাঙ্কের প্রধান দাবিদার। সুতরাং ২০১৪ সালে পাওয়া ৭৩ টি আসন এবার বিজেপি পাবে না। অন্যদিকে বিহারেও একইভাবে ৩৬টি আসন এবার এনডিএ জোট নাও পেতে পারে। এই দুই রাজ্য থেকেই এনডিএ ১০৯টি আসন পেয়েছিল। সুতরাং এখান থেকে কমে আসন সংখ্যা অর্ধেক হয়ে যাওয়া অসম্ভব নয়। আবার গুজরাত, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় থেকেও ২০১৪ সালে সামান্য কয়েকটি বাদ দিয়ে প্রায় সব আসনই পেয়েছিল বিজেপি তথা এনডিএ। এবার ওইসব রাজ্য থেকেও আসন কমছে। সুতরাং সেই অঙ্কেই আঞ্চলিক দলগুলির ধারণা সরকার গড়ার দৌড়ে অবশ্য বিজেপিই এগিয়ে থাকবে। তবে আঞ্চলিক দলের সাহায্যও দরকার হবে। সরকারে সামিল হতে তাই এই তাবৎ ছোট আঞ্চলিক দলগুলি আগেভাগেই এনডিএতে সামিল হতে শুরু করেছে। আর সেই কারণে .জোটের সংখ্যার বিচারে কংগ্রেসের থেকে এগিয়ে আছে বিজেপি। পাশাপাশি ভোটের ফলপ্রকাশের পর দেখা যাবে পরিসংখ্যান দেখে আরও কয়েকটি কোনও জোটে না থাকা দলই যে কোনও সরকারেই ঢুকতে রাজি হবে।