সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
কিষাণগঞ্জ কেন্দ্রে গত তিনবারই জিতেছিল কংগ্রেস। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে জেডিইউ প্রার্থী সৈয়দ মাহমুদ আশরফ আর মিম প্রার্থী আখতারুল ইমামের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে পর শেষপর্যন্ত জয় ছিনিয়ে নেন কংগ্রেস প্রার্থী মহম্মদ জাওয়েদ। এবার এই আসনে কংগ্রেস ও মিম প্রার্থী বদল করেনি। আর নীতীশের দল টিকিট দিয়েছে মুজাহিদ আলমকে। এই কেন্দ্রের অধীনে রয়েছে ৬টি বিধানসভা কেন্দ্র। যার সিংহভাগই আরজেডির দখলে। কাটিহার লোকসভা কেন্দ্র থেকে একাধিকবার জিতেছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তারিক আনোয়ার। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তারিক আনোয়ার জিতেছিলেন এনসিপির হয়ে। কিন্তু, গতবার তিনি লড়েন কংগ্রেসের টিকিটে। সেবার হার মানেন জেডিইউয়ের দুলালচন্দ্র গোস্বামীর কাছে। এবারও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন এই দুই প্রার্থী। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের ‘ডিগবাজি’র পর থেকে বিজেপি ও জেডিইউ জোটের সঙ্গে আরজেডি ও কংগ্রেসের গঠবন্ধনের জোর টক্কর হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এর প্রভাব কিষাণগঞ্জ ও কাটিহারে কতটা পড়বে তার জবাব মিলবে আগামী ৪ জুন।