সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
মতুয়াদের প্রতিনিধি রাজনৈতিক পরিসরে থাকলেও কেন মতুয়ারা আলাদা একটি সংগঠনের হয়ে প্রার্থী দিলেন? মুখপাত্র স্পষ্ট করে বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে সিপিএম-কংগ্রেস-তৃণমূল-বিজেপি শুধুই আমাদের ভোটের সময় ব্যবহার করেছে। পরে আমাদের ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। মাস দুয়েক আগেই প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত আমরা নিয়েছিলাম। তাই সংগঠন গড়ে নিজেরাই ভোটে লড়ার পথে হাঁটতে চলেছে মতুয়াদের এই সংগঠন। রাজ্যের প্রায় ২ কোটি মতুয়ার কাছে এই সংগঠনের আবেদন, তাঁরা যেন এই নির্দল প্রার্থীদের জয়ী করেন। সুকেশবাবুর কথায়, শুধুই মতুয়া নয়, সমাজের পিছিয়ে পড়া আদিবাসী, সংখ্যালঘু ও উদ্বাস্তু মানুষদের প্রতিনিধিত্ব করছেন
প্রার্থীরা। ভোটে জয়ী হলে, তাঁদের প্রতিশ্রুতি কী থাকবে? সুকেশবাবু বলেন, সিএএ-র মতো আইন এনে আমাদের নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। সেখান থেকে মুক্তি দিতে চাই। এছাড়াও শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করা প্রয়োজন বলে দাবি তুলেছেন তিনি। সরকারি স্কুলগুলিতে পরিকাঠামো আরও উন্নত করাই লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন তিনি। - নিজস্ব চিত্র