কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে (জেএনইউ) স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি বিকৃতির প্রতিবাদের সুর এবার চড়তে শুরু করেছে বাংলায়। এই ইস্যুকে সামনে রেখে বামপন্থী ছাত্র-যুব সংগঠনকে কোণঠাসা করতে এবার রাস্তায় নামার সিদ্ধান্ত নিল গেরুয়া শিবির। ন’বছর পর বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ দখলে নিয়েছে বামপন্থী ছাত্র সংগঠন। এই ঘটনাকে অনেকেই দীর্ঘদিনের রক্তক্ষরণের পর ফের বামেদের লড়াইয়ের ময়দানে ফিরে আসার ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন। যার মৃদু সম্ভবনাকে সমূলে বিনাশ করতেই গেরুয়া শিবিরের এই আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে, আজ শনিবার বিজেপির যুব মোর্চার তরফে রাজ্যের প্রতিটি বিধানসভায় স্বামীজির মূর্তি শোধন ও শতপ্রদীপ প্রজ্বলন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। আজ বিকেলে দক্ষিণ কলকাতার রাসবিহারী থেকে গোলপার্কের রামকৃষ্ণ মিশন পর্যন্ত প্রতিবাদ মিছিলে শামিল হবে পদ্ম শিবিরের যুব শাখা। পাশাপাশি, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (এবিভিপি) ছাত্র সংগঠন এদিন রাজ্যের সমস্ত কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জেএনইউ কাণ্ডের প্রতিবাদ জানাবে।
এ প্রসঙ্গে যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি দেবজিৎ সরকারের অভিযোগ, বামপন্থী ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিরা দেশের বরেণ্য এই মনীষীর মূর্তিকে বিকৃত করেছে। আমরা তাঁদের ধিক্কার জানাই। আমরা প্রতিবাদের এই স্বরকে তাঁর জন্মভূমি থেকে আরও জোরালোভাবে দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই। দেবজিৎ বলেন, এদিন রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিটিতেই স্বামীজির মূর্তি শোধন হবে। যেখানে শ্রীরামকৃষ্ণের এই ভাবশিষ্যের মূর্তি নেই, সেখানে তাঁর ছবিতে এই কর্মসূচি পালন করা হবে। অন্যদিকে, প্রতিবাদ মিছিলের পাশাপাশি আজ সন্ধ্যায় স্বামীজির সিমলা স্ট্রিটের বাড়িতেও মূর্তি শোধন ও শতপ্রদীপ প্রজ্বলন করা হবে বলেও জানান দেবজিৎ। এবিভিপি’র রাজ্য সম্পাদক সপ্তর্ষি সরকারের কথায়, আমরা রাজ্যজুড়ে স্বামীজির মূর্তি বিকৃতির প্রতিবাদে সমস্ত ইউনিটে কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। তবে এই ঘৃন্য রাজনীতি করে ভারতবাসীর মন থেকে বিবেকানন্দের আদর্শ-ভাবধারাকে মোছা যাবে না বলেও জানান গেরুয়া শিবিরের এই যুব নেতা। প্রসঙ্গত, জেএনইউ’তে হস্টেলের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে আন্দোলন শুরু করেছিল বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলি। বৃহস্পতিবার ক্যাম্পাসের মধ্যেই স্বামীজির মূর্তি বিকৃতির অভিযোগ ওঠে। আন্দোলনরত ছাত্র সংগঠনের উপরই এর দায় চাপানো হয় বিভিন্ন মহল থেকে। যদিও বামপন্থী সংগঠনের তরফে এই অভিযোগ উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। লোকসভা ভোটের আগে উত্তর কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজে খোদ বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়েছিল জাতীয় রাজনীতি। এবার সংবাদ শিরোনামে ফের আরও একজন বাঙালি মনীষী।
এ প্রসঙ্গে যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি দেবজিৎ সরকারের অভিযোগ, বামপন্থী ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিরা দেশের বরেণ্য এই মনীষীর মূর্তিকে বিকৃত করেছে। আমরা তাঁদের ধিক্কার জানাই। আমরা প্রতিবাদের এই স্বরকে তাঁর জন্মভূমি থেকে আরও জোরালোভাবে দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই। দেবজিৎ বলেন, এদিন রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিটিতেই স্বামীজির মূর্তি শোধন হবে। যেখানে শ্রীরামকৃষ্ণের এই ভাবশিষ্যের মূর্তি নেই, সেখানে তাঁর ছবিতে এই কর্মসূচি পালন করা হবে। অন্যদিকে, প্রতিবাদ মিছিলের পাশাপাশি আজ সন্ধ্যায় স্বামীজির সিমলা স্ট্রিটের বাড়িতেও মূর্তি শোধন ও শতপ্রদীপ প্রজ্বলন করা হবে বলেও জানান দেবজিৎ। এবিভিপি’র রাজ্য সম্পাদক সপ্তর্ষি সরকারের কথায়, আমরা রাজ্যজুড়ে স্বামীজির মূর্তি বিকৃতির প্রতিবাদে সমস্ত ইউনিটে কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। তবে এই ঘৃন্য রাজনীতি করে ভারতবাসীর মন থেকে বিবেকানন্দের আদর্শ-ভাবধারাকে মোছা যাবে না বলেও জানান গেরুয়া শিবিরের এই যুব নেতা। প্রসঙ্গত, জেএনইউ’তে হস্টেলের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে আন্দোলন শুরু করেছিল বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলি। বৃহস্পতিবার ক্যাম্পাসের মধ্যেই স্বামীজির মূর্তি বিকৃতির অভিযোগ ওঠে। আন্দোলনরত ছাত্র সংগঠনের উপরই এর দায় চাপানো হয় বিভিন্ন মহল থেকে। যদিও বামপন্থী সংগঠনের তরফে এই অভিযোগ উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। লোকসভা ভোটের আগে উত্তর কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজে খোদ বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়েছিল জাতীয় রাজনীতি। এবার সংবাদ শিরোনামে ফের আরও একজন বাঙালি মনীষী।
