বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
গত ১৪ আগস্ট তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই কলকাতার প্রাক্তন মেয়র তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের অধ্যাপক সংগঠনের প্রাক্তন নেত্রী বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন্দ্র করে রাজ্য বিজেপিতে টালবাহানা চলছে। অমিত শাহের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ সেই টালবাহানাকেই ইঙ্গিত করছে কি না, স্বাভাবিকভাবেই সেই প্রশ্ন তুলছে রাজনৈতিক মহল। এমনিতেই ‘মিশন ২০২১’-এর লক্ষ্যে পশ্চিমবঙ্গে অন্তত ২০০টি বিধানসভা আসন জয়ের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে বিজেপি। এবারের লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় আশাতীত ভালো ফলের পর পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও চরম আশাবাদী বিজেপি। কিন্তু বাংলায় ২০০টি আসন জয়ের লক্ষ্যপূরণ করতে হলে যে রাজ্যের বুথস্তরের সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করা প্রয়োজন, তা জানেন বিজেপির শীর্ষ কেন্দ্রীয় নেতারা। বুথ সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করার নির্দেশ দিয়েছেন অমিত শাহ। এমনটাই জানা গিয়েছে বিজেপি সূত্রে।
আজ রাতে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের আগে দুপুরে দিল্লিতেই বিজেপির অন্যতম কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক তথা পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়, শিবপ্রকাশ, অরবিন্দ মেননের সঙ্গে আলাদা করে একদফা বৈঠকও করেন দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথা বিজেপির অন্যতম কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা, সুব্রত চট্টোপাধ্যায়েরা। রাজ্যের রাজনৈতিক সন্ত্রাস নিয়েও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে অভিযোগ করেন তাঁরা।
অন্যদিকে এদিনই দিল্লিতে ‘সেভ বেঙ্গল’ ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে রাজ্যের রাজনৈতিক সন্ত্রাস ইস্যুতে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন দিলীপবাবু। অভিযোগ করে বলেন, ‘রাজ্যের গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় থেকেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা হামলা চালাচ্ছে বিজেপি কর্মীদের উপর। আমাদের প্রচুর দলীয় কর্মী সমর্থক খুন হয়েছেন। যদিও তার কোনও বিচার হচ্ছে না।’