বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রকল্প অনুযায়ী, যে সব কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাকের নম্বর ৩.২৬ বা ‘এ’ গ্রেড রয়েছে, তারাই মেন্টর হতে পারবে। এর জন্য ইতিমধ্যে ৭১টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৩৯১টি কলেজকে মেন্টর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতি মেন্টর প্রতিষ্ঠান পাঁচটি করে কলেজকে পরামর্শ দেবে। পরামর্শ দেওয়ার জন্য এগিয়ে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলি একজন করে বিশেষজ্ঞকে নিয়োগ করতে পারবে। তাঁকে মাসিক ৩১ হাজার টাকা দেওয়া হবে। কমিশনের এই উদ্যোগ সম্পর্কে মন্ত্রী জানিয়েছেন, শিক্ষার স্বার্থে এবং সার্বিক উন্নয়নের খাতিরে এটি প্রথম ধাপ।
কোন কলেজের কী অবস্থা, কার কোথায় খামতি রয়েছে, তার জন্য ন্যাক মূল্যায়ন করে। সেই পরীক্ষায় দেখা যায়, বহু কলেজের মান বেশ খারাপ। বহু বিষয়ে তারা পিছিয়ে রয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সেই সব কলেজকে সাহায্য করা হবে। তারা যাতে বিশ্ব র্যা ঙ্কিংয়ে ভালো ফল করতে পারে, তার জন্য এই মেন্টর প্রতিষ্ঠানগুলিকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এদিকে, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-পড়ুয়াদের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি করতে আরও একটি প্রকল্প আনল ইউজিসি। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘দীক্ষারম্ভ’। কী করে একজন পড়ুয়া নতুন কলেজে ভর্তি হওয়ার পর সেই পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেবেন, তার রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। কী করে একজন ছাত্র তাঁর সহপাঠীর সঙ্গে মেলামেশা করবেন, আলাপ জমাবেন ইত্যাদি বলা আছে এই প্রকল্পে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত করার জন্য শিক্ষকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।