আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
সঞ্জয় গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: সদ্য পাশ করা আইএএস অফিসারদের প্রশিক্ষণের পর কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে তিন মাসের জন্য নিয়োগ করা হয়। নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ২০১৫ সাল থেকে এই নিয়ম চালু হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের ডিপার্টমেন্ট অব পার্সোনেল ট্রেনিং (ডিওপিটি) মন্ত্রক ওই আইএএস অফিসারদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে। প্রশিক্ষণের পর তাঁদের দিল্লিতে বিভিন্ন মন্ত্রকে কাজ শেখার জন্য অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি পদে পোস্টিং করা হয়। ২০১৬ সালে এরকম ১৪ জন আইএএস অফিসারকে প্রশিক্ষণের পর বিভিন্ন মন্ত্রকে পোস্টিং দেওয়া হয়। কিন্তু ওই অফিসারদের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তাঁদের রাজ্যে পোস্টিং দিতে হয়। সাধারণত এসডিও বা মহকুমা শাসকের পদে পোস্টিং দেওয়া হয়। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারে প্রশিক্ষণ ও কাজ করে আসার পর আর তাঁদের এসডিও পদে পোস্টিং দেওয়া হয়নি। গত অক্টোবর মাস থেকে গত আট মাস ধরে ওই ১৪ জন আইএএস অফিসার পোস্টিং পাচ্ছেন না বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।
তাঁদের বিভিন্ন দপ্তরে অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি (ওএসডি) করা হয়েছে। কিন্তু সেই ভাবে তাঁদের তেমন কাজ নেই বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে। পাশ করার পর প্রশিক্ষণ নিয়ে আসা আইএএস অফিসারদের সাধারণত এসডিও পদে পোস্টিং দেওয়া হয়। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশিক্ষণ ও কিছুদিনের কাজ করার অভিজ্ঞতার জন্য তাঁদের পোস্টিং দেওয়া হচ্ছে না বলে অফিসার মহলে চর্চা রয়েছে। এরই মধ্যে ২০১৭ ব্যাচের আইএএস অফিসারদের প্রশিক্ষণ হয়ে গিয়েছে। দু’দিন আগে তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই অফিসাররাও কেন্দ্রীয় সরকারে তিন মাস কাজ করবেন। তারপর তাঁদের রাজ্যে পোস্টিং দেওয়া হবে।
১৪ জন আইএএস অফিসারের পোস্টিং না হওয়া নিয়ে অফিসার মহলে নানা ধরনের চর্চা চলছে। অথচ লোকসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পর ২৬ মে সন্ধ্যায় আদর্শ আচরণবিধি উঠে যেতেই রাজ্যে অফিসারদের বদলির হিড়িক পড়ে যায়। সেদিন থেকে বুধবার পর্যন্ত ৪০ জন আইএএস অফিসারকে বদলি করা হয়েছে। কমপক্ষে ৫০ জন আইপিএস অফিসারকেও বদলি করা হয়েছে। আইএএস, আইপিএস, ডব্লুবিসিএস, ডব্লুবিপিএস অফিসার মিলিয়ে প্রায় আড়াইশো জন অফিসারকে গত দেড় মাসে বদলি করা হয়েছে। এক পদে পরপর চারদিন বদলির ঘটনাও ঘটেছে। কাউকে কাউকে শাস্তিমূলক বদলিও করা হয়েছে। কাউকে আবার কম্পালসরি ওয়েটিংয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আবার কাউকে ভালো পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ১৪ জন আইএএস অফিসারের ভাগ্যে শিকে ছেড়েনি। ২০১৬ সালের ব্যাচের অফিসাররা যেখানে ওয়েটিংয়ে রয়েছেন, সেখানে ২০১৭ ব্যাচের আইএএস অফিসাররা পোস্টিংয়ের জন্য মাস তিনেকের মধ্যে রাজ্যে চলে আসবেন। তাঁদেরও কি অপেক্ষা করে থাকতে হবে, এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে।
তাঁদের বিভিন্ন দপ্তরে অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি (ওএসডি) করা হয়েছে। কিন্তু সেই ভাবে তাঁদের তেমন কাজ নেই বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে। পাশ করার পর প্রশিক্ষণ নিয়ে আসা আইএএস অফিসারদের সাধারণত এসডিও পদে পোস্টিং দেওয়া হয়। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশিক্ষণ ও কিছুদিনের কাজ করার অভিজ্ঞতার জন্য তাঁদের পোস্টিং দেওয়া হচ্ছে না বলে অফিসার মহলে চর্চা রয়েছে। এরই মধ্যে ২০১৭ ব্যাচের আইএএস অফিসারদের প্রশিক্ষণ হয়ে গিয়েছে। দু’দিন আগে তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই অফিসাররাও কেন্দ্রীয় সরকারে তিন মাস কাজ করবেন। তারপর তাঁদের রাজ্যে পোস্টিং দেওয়া হবে।
১৪ জন আইএএস অফিসারের পোস্টিং না হওয়া নিয়ে অফিসার মহলে নানা ধরনের চর্চা চলছে। অথচ লোকসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পর ২৬ মে সন্ধ্যায় আদর্শ আচরণবিধি উঠে যেতেই রাজ্যে অফিসারদের বদলির হিড়িক পড়ে যায়। সেদিন থেকে বুধবার পর্যন্ত ৪০ জন আইএএস অফিসারকে বদলি করা হয়েছে। কমপক্ষে ৫০ জন আইপিএস অফিসারকেও বদলি করা হয়েছে। আইএএস, আইপিএস, ডব্লুবিসিএস, ডব্লুবিপিএস অফিসার মিলিয়ে প্রায় আড়াইশো জন অফিসারকে গত দেড় মাসে বদলি করা হয়েছে। এক পদে পরপর চারদিন বদলির ঘটনাও ঘটেছে। কাউকে কাউকে শাস্তিমূলক বদলিও করা হয়েছে। কাউকে আবার কম্পালসরি ওয়েটিংয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আবার কাউকে ভালো পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ১৪ জন আইএএস অফিসারের ভাগ্যে শিকে ছেড়েনি। ২০১৬ সালের ব্যাচের অফিসাররা যেখানে ওয়েটিংয়ে রয়েছেন, সেখানে ২০১৭ ব্যাচের আইএএস অফিসাররা পোস্টিংয়ের জন্য মাস তিনেকের মধ্যে রাজ্যে চলে আসবেন। তাঁদেরও কি অপেক্ষা করে থাকতে হবে, এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে।
