বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
তবে বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা বর্তমানে তিন থেকে বেড়ে ছয়ে দাঁড়ানোয় বিধানসভার অভ্যন্তরে বিরোধী বেঞ্চে এখনও কংগ্রেস বা বাম শিবিরের শক্তি তুলনায় অনেক বেশি। যদিও বাইরের বাতাবরণে বিরাজমান গেরুয়া ঝড়ের রেশ অধিবেশনে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে তাদের মধ্যে। সেই শঙ্কা থেকেই বিধানসভায় যাতে বিজেপি তাদের আধিপত্য দেখাতে না পারে, সেজন্য বাম ও কংগ্রেস নিজেদের মধ্যে তালমিল ধরে রাখতে উদ্যোগী হয়েছে। অধিবেশন শুরু হওয়ার সম্ভাব্য দিনের কথা জানার পর বৃহস্পতিবার বাম ও কংগ্রেস পরিষদীয় দলের শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে প্রাথমিক আলোচনা হয় এব্যাপারে। কংগ্রেস তথা বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান ও বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী এই আলোচনায় ঠিক করেন, বিভিন্ন ইস্যুতে তাঁরা সদনের অন্দরে যৌথভাবেই শাসককে নিশানা করবেন। তবে তার আগে মথুরাপুর বা বসিরহাটের মতো কিছু রাজনৈতিক হিংসাস্থলে যৌথ প্রতিনিধিদল পাঠানোর পরিকল্পনাও করেছেন তাঁরা। এমনকী, হাসপাতাল ইস্যুতে দু’-একদিনের মধ্যে রাজ্যপালের কাছে একসঙ্গে দরবার করার কথাও ভেবেছেন এই দুই নেতা।