Bartaman Patrika
রাজ্য
 

 মৃত্যুহীন জীবন...

একজন জন্মসন্ন্যাসী, ঠাকুর যাঁকে এই বলে বিশ্বাস করতেন, যে এই মহাপ্রাণটি জগতের হিতের জন্যে অবতীর্ণ হয়েছেন অনন্তের পরিমণ্ডল থেকে। ঠাকুর এও জানতেন তাঁর এই ধ্রুব শিষ্যটির শরীর বেশি দিন থাকবে না। স্বামীজিও সেকথা জানতেন কিন্তু তিনি সাধারণ পরিবেশে, সাধারণের মতো সাধারণ। তখন তাঁর কোনও অহঙ্কারই থাকত না। সাধারণের সঙ্গে সাধারণের মতোই নিজের বৃহৎ সত্তাকে গুটিয়ে আনতেন।

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: সদ্য স্বামীহারা মিসেস সেভিয়ারকে সান্ত্বনা দিয়ে স্বামীজি ফিরে এলেন বেলুড় মঠে। সেইসময় তাঁর শরীর একদম ভালো ছিল না। তিনি তখন মুক্তির আকাশে মুক্ত বিহঙ্গের মতো ওড়ার জন্য ছটফট করছেন। একদিন তিনি তাঁর গুরুভ্রাতাদের বললেন, দেখ আমি তো মায়ের জন্য কখনও কিছু করলুম না; আমার শরীরের যেরকম অবস্থা তাতে দু-এক বছরের বেশি বাঁচব বলে মনে হয় না। তাই আমার ইচ্ছা মাকে কিছু তীর্থ করাই। তাহলে তবু তাঁর কিছু করা হবে। তা তোমরা যদি আমায় এ বিষয়ে সাহায্য কর তো ভালো হয়; আমার নিজের শরীরের তো এই অবস্থা।
এরপরই মা-দিদিমা ও দু-একজন গুরুভ্রাতাকে সঙ্গে নিয়ে স্বামীজি তীর্থভ্রমণে বেরলেন। তাঁরা যাবেন পূর্ববঙ্গ ও আসামের দিকে। শিলং-এ পৌঁছে স্বামীজি আবার অসুস্থ হয়ে পড়লেন। শুরু হল প্রবল শ্বাসকষ্ট। এক ফোঁটা বাতাসের জন্য তিনি তখন ছটফট করছেন। গুরুভ্রাতারা স্বামীজির অবস্থা দেখে অত্যন্ত বিচলিত হয়ে পড়লেন। ভয়ানক শ্বাসকষ্ট উপেক্ষা করেই স্বামীজি তাঁদের বলেছিলেন, ‘যাক, মৃত্যুই যদি হয়, তাতেই বা কি আসে যায়? যা দিয়ে গেলুম, দেড়হাজার বছরের খোরাক।’
এই তীর্থভ্রমণে বেরিয়ে বেশ কয়েকটি মজার ঘটনা ঘটেছিল। একদিন ভুবনেশ্বরী দেবী তাঁর জগৎবিখ্যাত পুত্র স্বামী বিবেকানন্দকে বলেছিলেন, ‘দেখ এসব তো অনেক হলো, বেশ ভাল, এইবার একটা বিয়ে কর।’ উত্তরে স্বামীজি বলেছিলেন, ‘দেখো মা, বিয়ে করবার কি দরকার? এই দেখনা আমার সব কত বড় বড় ছেলে (শিষ্যদের দেখিয়ে) রয়েছে।’ কিন্তু এই বিয়ের প্রসঙ্গ দিদিমা তুললেই, স্বামীজি মজা করে হাসতে হাসতে বলতেন, ‘দেখ দিদিমা, এখনও আমার হাতে কিছু টাকা আছে; তুমি এই বেলা মর, আমি তোমার বেশ ঘটা করে শ্রাদ্ধ করি।’
একজন জন্মসন্ন্যাসী, ঠাকুর যাঁকে এই বলে বিশ্বাস করতেন, যে এই মহাপ্রাণটি জগতের হিতের জন্যে অবতীর্ণ হয়েছেন অনন্তের পরিমণ্ডল থেকে। ঠাকুর এও জানতেন তাঁর এই ধ্রুব শিষ্যটির শরীর বেশি দিন থাকবে না। স্বামীজিও সেকথা জানতেন কিন্তু তিনি সাধারণ পরিবেশে, সাধারণের মতো সাধারণ। তখন তাঁর কোনও অহঙ্কারই থাকত না। সাধারণের সঙ্গে সাধারণের মতোই নিজের বৃহৎ সত্তাকে গুটিয়ে আনতেন। রঙ্গ রসিকতা ,মেয়েলি কথাবার্তাতেও তাঁর আপত্তি ছিল না। এখানে তিনি পবিত্র এক অস্তিত্বকে বহন করে নিয়ে চলেছেন— তাঁর গর্ভধারিণীকে। এই পরিক্রমা বৃত্তাকারে ফিরে আসবে উৎসে। আর সেইখান থেকেই ঘটবে তাঁর আবার ফিরে যাওয়া অনন্তে।
তিনি যে চলে যাবেন এই তথ্যটি তিনি নিজের মধ্যে সঙ্গোপনে রেখে দিয়েছিলেন। কেউ যেন বুঝতে না পারে অগ্নিনির্বাপিত হতে চলেছে। ঘটনাটি এত আকস্মিক যে তাঁর ঘনিষ্ঠ গুরুভ্রাতারাও বুঝতে পারেননি। সেইদিন তিনি দেখিয়ে গেলেন তাঁর লীলা। সম্পূর্ণ সুস্থ সেদিন। একমাইলেরও অধিক পথ হেঁটে এলেন। তারপর নিঃশব্দে নিজের শক্তি দিয়ে যেন জ্বালালেন আর একটি বৃহৎ হোমকুণ্ড, আহুতি দিলেন নিজেকে।
ঠাকুর বলতেন, যাবার আগে হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিয়ে যাব। অর্থাৎ আমি কে, সাধারণ ও অসাধারণ মানুষ উভয়েই বুঝতে পারবে। তাঁরই প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ সিমুলিয়ার ‘বিলেটি’কে তা অগ্নিআখরে আকাশের গায়ে লিখে রেখে যাবেন। সেই কারণেই প্রথম দিনেই শেষ দিনের কথা বলার চেষ্টা। রবীন্দ্রনাথ বড় সুন্দর একটা লাইন রেখে গেছেন— ‘যা পেয়েছি প্রথম দিনে তাই যেন পাই শেষে।’ স্বামীজির শেষ কোথায়! তিনি তো অনন্ত, তিনি তো ব্রহ্মস্বরূপ। তিনি বলতেন অহং ব্রহ্মাষ্মি। হাজার বার বললেও, ব্রহ্মস্বরূপ হওয়া যায় না।
স্বামীজি আবার বলতেন ব্রহ্মের আবার অসুখ কী? শ্বাসকষ্ট, মধুমেহ— এসবই তো শরীরের। ঠাকুর যাকে বলতেন খাঁচা। ঠাকুরও তো বলতেন, রোগ জানুক আর দেহ জানুক। আমেরিকা ভ্রমণের শেষের দিকে স্বামীজি অত্যন্ত অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন কিন্তু পাত্তা দেননি। পূর্ববঙ্গ ভ্রমণের সময় শরীর সহযোগিতা করেনি। তিনি সেসব গ্রাহ্যের মধ্যেই আনেননি। পরিব্রাজক অবস্থায় হৃষীকেশে গুরুভাইরা মনে করেছিলেন তিনি দেহ ছেড়ে দিয়েছেন। বরাহনগর মঠে একবার ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। স্বামীজির অসুখ করে না, কারণ তিনি মুহূর্তে নিজেকে দেহাতীত অবস্থায় নিয়ে যেতে পারেন। তাঁর শেষের দিনটি স্পষ্ট করে দিয়ে গেছে — দেহ নয় তিনি ছিলেন একটি অগ্নিশিখা। পাশ্চাত্যের পাদরিরাও বারে বারে সে প্রমাণ পেয়েছিলেন।
ফিরে আসি শেষ দিনটির কথায়। সেদিন তিনি ভীষণ সুস্থ। ঠাকুরও চলে যাবার কয়েক ঘণ্টা আগে তাঁর সেবকদের বড় আনন্দ দিয়েছিলেন। সুস্থ মানুষের মতো গলা অন্ন সহজে গ্রহণ করে (স্বামীজিই খাইয়ে দিয়েছিলেন) বড় আরামে বালিশে মাথা রেখে শুয়েছিলেন। আনন্দের হিল্লোল বয়ে গিয়েছিল।
শেষদিনে স্বামীজি কী করলেন! যেটিকে বলা যেতে পারে একটু অন্যরকম। রুদ্ধদ্বার ঠাকুরঘরে দীর্ঘক্ষণ ধ্যানে বসে রইলেন। তারপর বারান্দায় পায়চারি করতে করতে একটি গান বারে বারে গাইলেন। বিকেলে ভ্রমণ শেষে তিনি তাঁর নিজের ঘরে মেঝেতে শুয়ে পড়লেন, সেবককে বললেন বাইরে থাক। সেবক বাইরে থেকে একসময় একটি আর্ত কন্ঠস্বর শুনলেন। এসে দেখলেন স্বামীজি চিরনিদ্রায় নিদ্রিত। এখানেই শেষ নয়, তিনি তাঁর দেহের বাইরে বিচরণ করছিলেন। তা নাহলে তিনি নিবেদিতার প্রার্থনা কেমন করে শুনতে পেলেন। সিস্টার একটি স্মারক নিজের কাছে রাখতে চাইছিলেন। অগ্নি সমন্বিত একটি বস্ত্রখণ্ড পূতচিতাগ্নি থেকে উড়ে এসে তাঁর শরীর স্পর্শ করল। বিদেশিনী স্তম্ভিত। কে কী বুঝলেন জানা নেই, তাঁর এই মানস কন্যা হয়তো রবীন্দ্রনাথের এই লাইনটির অর্থ আর একবার বুঝলেন— এনেছিলে সাথে করে মৃত্যুহীন প্রাণ...।

12th  January, 2019
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতোই কোর্ট ফিক্সিং হচ্ছে: অভিষেক

ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতোই এখন অর্ডার ফিক্সিং হচ্ছে। কোর্ট ফিক্সিং হচ্ছে। আগে বেটিং শুনতাম, এখন বেটিংয়ের নতুন মাত্রা যোগ করেছে কলকাতা হাইকোর্টের একাংশ। বিজেপির লোকজন বেটিং করছে, আর সেই বেটিংয়ের দোসর হিসেবে কাজ করছেন কিছু বিচারপতি। বিশদ

‘১০০ দিনের টাকা আটকেছে’, মোদিরও দিল্লি ফেরা বন্ধ করব, হুঙ্কার মমতার

‘গরিব মানুষের ১০০ দিনের কাজের টাকা আটকেছে, এবার মোদির দিল্লিতে ফেরাও বন্ধ করব।’ বৃহস্পতিবার তপ্ত দুপুরে দাঁতন ও মহিষাদলের জোড়া সভা থেকে এই হুঙ্কার দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিশদ

শিক্ষক জীবনের ২৫ বছরের সম্মান হারিয়ে পৃথক মামলার পথে ‘ইন-সার্ভিস টিচাররা’
 

কেউ চাকরি করে ফেলেছেন সিকি শতক। আবার কেউ অবসর নেবেন আগামী বছর। কেউ আবার এসএসসি’র চারটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। ২০১৬ বিজ্ঞপ্তির পরীক্ষায় বসে পছন্দের স্কুলে যোগ দিয়েছিলেন। এমন শিক্ষকদের হাইকোর্টের রায়ে ‘চাকরি নট’ হয়ে গিয়েছে। বিশদ

চরম তাপপ্রবাহে বাড়ছে রাজনীতির উত্তাপও, দ্বিতীয় দফার ভোটে আজ উত্তরবঙ্গের ৩

তপ্ত রাজনৈতিক বাতাবরণ। সঙ্গে তীব্র দাবদাহের সতর্কতা। এমনই গরমাগরম আবহে আজ, শুক্রবার রাজ্যে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ। ভাগ্য
বিশদ

বীরভূমের ভোট নাট্যে নেই কেষ্টদার মারকাটারি ডায়লগ, চব্বিশের ভোটটা যেন নিরামিষ!

অনুব্রত মণ্ডলকে চেনেন? রামপুরহাট স্টেশনের বাইরে অটো স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা জনৈক ব্যক্তি প্রশ্ন শুনে এমন ভাবে তাকালেন, যেন কেন্দ্রীয় এজেন্সির জেরার ভয়! যাইহোক খানিক থমকে উত্তর এল, ‘একটা সময় গোটা বীরভূম জেলায় একটা চারা গাছ কেউ কাটলে, তার খবর চলে যেত কেষ্টদার কাছে। বিশদ

ক্ষণিকের ঠান্ডার ছোঁয়া নিতে ভোট উপেক্ষা করে দলে দলে দার্জিলিং পাহাড়মুখী বাঙালি

তীব্র দহনে জ্বলে পুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছে গোটা দক্ষিণবঙ্গ। তাপপ্রবাহের ঠেলায় সর্বত্র উঠেছে ত্রাহি ত্রাহি রব। আম বাঙালি চায় একটু ঠান্ডার ছোঁয়া। কিন্তু উপায় নেই। হাওয়া অফিসের বেজার করা পূর্বাভাস মন আরও খারাপ করে দিচ্ছে। বিশদ

চাকরিহারাদের বেতন চালু রাখবে রাজ্য

এপ্রিল মাসের বেতন পাবেন হাইকোর্টের রায়ে চাকরিহারা প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অশিক্ষক কর্মী। শুধু তা-ই নয়, তাঁদের কারও বেতন আপাতত বন্ধ করছে না রাজ্য সরকার।
বিশদ

বাবা কংগ্রেস প্রার্থী, প্রচারে অভিনেত্রী নেহা

 রাজনীতির ময়দানে পা রাখতে চলেছেন বলিউড অভিনেত্রী তথা মডেল নেহা শর্মা। কয়েকদিন ধরেই এমনই জল্পনা চলছে। লোকসভা ভোটে ভাগলপুর আসনে কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন তাঁর বাবা অজিত শর্মা। তারপর অজিতই মেয়ের রাজনীতিতে যোগদানের জল্পনা উস্কে দিয়েছিলেন। বিশদ

ঘৃণা ভাষণে অভিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী, কমিশনের নোটিস গেল নাড্ডার কাছে!

বিদ্বেষ ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নির্বাচন কমিশনে এমনই অভিযোগ করেছিল কংগ্রেস। সেই অভিযোগকে মান্যতা দিয়ে নোটিসও পাঠাল কমিশন। তবে অভিযুক্ত প্রধানমন্ত্রীকে নয়, পাঠানো হল তাঁর দল বিজেপির সভাপতি জে পি নাড্ডাকে। বিশদ

২ মে মাধ্যমিকের ফল, উচ্চ মাধ্যমিক ৮ই

আগামী ২ মে মাধ্যমিক এবং ৮ মে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হতে চলেছে। বৃহস্পতিবার শিক্ষাদপ্তর সূত্রেই এমন তথ্য মিলেছে। যদিও, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ বা উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের তরফে ফলপ্রকাশের দিন নিশ্চিত করা হয়নি। বিশদ

২০২২-এর টেটেও প্রশ্ন ভুল? খতিয়ে দেখবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিটি

২০১৭ সালের পর, ২০২২ সালের টেটে প্রশ্ন ভুলের মামলায়ও বিশেষজ্ঞ কমিটি গড়ে দিল হাইকোর্ট। ২০২২ সালের টেটে ২৪টি ভুল প্রশ্নের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের হয়। বিশদ

চাকরি কত অযোগ্যকে? এসএসসির কাছে তালিকা তলব করল সিবিআই

হাইকোর্টের রায়ের পরই নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে তৎপর সিবিআই। কতজন অযোগ্য প্রার্থী চাকরি পেয়েছেন তার তালিকা চেয়ে এসএসসির কাছে চিঠি পাঠাল সিবিআই। ওএমআর শিট একবছরের মধ্যেই নষ্ট করা হল কেন, তারও ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। বিশদ

মানবাধিকার কমিশনের অভিযোগেও প্রাপ্য গুরুত্ব দেওয়া হয়নি, মানছে ইপিএফ দপ্তর

পিএফ নিয়ে গ্রাহকদের অভিযোগ অগুনতি। পরিষেবায় ঘাটতির অভিযোগ রয়েছে সাধারণ গ্রাহকের পাশাপাশি বিধায়ক, সাংসদ এবং কিছু মন্ত্রীরও। এবার এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (ইপিএফও) মেনে নিল যে, বিশদ

জিটিএ নিয়োগ দুর্নীতি: এফআইআরের পরবর্তী পদক্ষেপ জানতে চাইল কোর্ট

জিটিএ নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে এফআইআর দায়েরের পর কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা জানতে চাইল হাইকোর্ট। পাহাড়ের এই নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ইতিমধ্যেই শাসক দলের একাধিক নেতা-কর্মীর নাম জড়িয়ে গিয়েছে। বিশদ

Pages: 12345

একনজরে
আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM