বিকেল থেকেই একটা চাপা কৌতূহল তৈরি হয়েছিল বাম কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে। কারণ, সোশ্যাল মিডিয়ায় বঙ্গ সিপিএমের পেজে একটি ছবি পোস্ট করে লেখা হয়, ‘এভাবেও ফিরে আসা যায়...।’ কী হতে চলেছে? ঘণ্টা দু’য়েকের জল্পনা শেষে প্রকাশিত হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় (এআই) তৈরি একটি অডিও-ভিস্যুয়াল বার্তা।
শনিবার সকালে শ্যামনগরে উত্তর ২৪ পরগনা জেলা কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক বিপুল ঘোষালের বাড়ি যান বারাকপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম।
পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বিধাননগর: ২০১৯? নাকি ২০২১? গত লোকসভা নাকি গত বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল? এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিধাননগর বিধানসভায় কোন দল লিড পাবে, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বারাসতের তৃণমূল প্রার্থী ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার জয়ী হলেও বিধাননগর বিধানসভায় লিড পেয়েছিল বিজেপি। আবার গত ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিধাননগরে জয়ী হয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সুজিত বসু। তাই এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির লক্ষ্য ২০১৯ সালের লিড। অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের লক্ষ্য ২০২১ সালের জয়। এই বিধানসভায় এখন দু’পক্ষই লক্ষ্য পূরণে মরিয়া।
২০০৯, ২০১৪, ২০১৯। বারাসত লোকসভা কেন্দ্র থেকে পরপর তিনবার জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। চতুর্থবারের জন্যও তাঁর প্রতি আস্থা রেখেছে দল। তাই এবারও এই কেন্দ্র থেকে তাঁকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। তিনবারের সাংসদ থাকার সুবাদে হাতের তালুর মতো গোটা এলাকা চেনেন কাকলিদেবী। অন্যদিকে তাঁর বিরুদ্ধে বারাসত কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী স্বপন মজুমদার। স্বপনবাবু বনগাঁ দক্ষিণ বিধানসভার বিজেপির বিধায়ক।
জানা গিয়েছে, গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এক লক্ষ ১০ হাজারের বেশি ভোটে জয়ী হন তৃণমূলের কাকলিদেবী। অথচ বিধাননগর বিধানসভায় ১৮ হাজার ৯১৬ ভোটে পিছিয়ে ছিলেন তিনি। এগিয়ে ছিল বিজেপি। দু’বছর পর ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচন হয়। সে ভোটে এই বিধানসভায় বিজেপিকে হারিয়ে তৃণমূল প্রার্থী সুজিত বসু প্রায় আট হাজার ভোটে লিড পান। পরাজিত হন বিজেপি প্রার্থী। স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূল শেষ নির্বাচনের লিডকে আরও বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়েছে। আর তা রুখতে লোকসভা ভোট কেন্দ্রের নির্বাচন বলে বিজেপি ২০১৯ এর লিড ধরে রাখার লক্ষ্যে প্রচার করছে। বিজেপির বারাসত লোকসভার কো-কনভেনার অনুপম ঘোষ বলেন, ‘গত বিধানসভায় আমরা বিধাননগরে পরাজিত হলেও ২০১৯ সালের লোকসভায় আমাদের লিড ছিল। আমরা আশাবাদী সেই লিড থাকবে। এবার আরও লিড পাব।’ বিধাননগরের তৃণমূল বিধায়ক এবং রাজ্যের দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু বলেন, ‘২০১৯ সালে বিধাননগরে আমরা লিড না পেলেও ২০২১ সালে বিধাননগরের মানুষ আমাদের সমর্থন করেছেন। আমরা জিতেছি। আমরা সারাবছর মানুষের সঙ্গে, উন্নয়নের সঙ্গে রয়েছি। তাই এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিধাননগর থেকে ২০২১ সালের বেশি লিড পাব।’
২০০৯, ২০১৪, ২০১৯। বারাসত লোকসভা কেন্দ্র থেকে পরপর তিনবার জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। চতুর্থবারের জন্যও তাঁর প্রতি আস্থা রেখেছে দল। তাই এবারও এই কেন্দ্র থেকে তাঁকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। তিনবারের সাংসদ থাকার সুবাদে হাতের তালুর মতো গোটা এলাকা চেনেন কাকলিদেবী। অন্যদিকে তাঁর বিরুদ্ধে বারাসত কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী স্বপন মজুমদার। স্বপনবাবু বনগাঁ দক্ষিণ বিধানসভার বিজেপির বিধায়ক।
জানা গিয়েছে, গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এক লক্ষ ১০ হাজারের বেশি ভোটে জয়ী হন তৃণমূলের কাকলিদেবী। অথচ বিধাননগর বিধানসভায় ১৮ হাজার ৯১৬ ভোটে পিছিয়ে ছিলেন তিনি। এগিয়ে ছিল বিজেপি। দু’বছর পর ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচন হয়। সে ভোটে এই বিধানসভায় বিজেপিকে হারিয়ে তৃণমূল প্রার্থী সুজিত বসু প্রায় আট হাজার ভোটে লিড পান। পরাজিত হন বিজেপি প্রার্থী। স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূল শেষ নির্বাচনের লিডকে আরও বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়েছে। আর তা রুখতে লোকসভা ভোট কেন্দ্রের নির্বাচন বলে বিজেপি ২০১৯ এর লিড ধরে রাখার লক্ষ্যে প্রচার করছে। বিজেপির বারাসত লোকসভার কো-কনভেনার অনুপম ঘোষ বলেন, ‘গত বিধানসভায় আমরা বিধাননগরে পরাজিত হলেও ২০১৯ সালের লোকসভায় আমাদের লিড ছিল। আমরা আশাবাদী সেই লিড থাকবে। এবার আরও লিড পাব।’ বিধাননগরের তৃণমূল বিধায়ক এবং রাজ্যের দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু বলেন, ‘২০১৯ সালে বিধাননগরে আমরা লিড না পেলেও ২০২১ সালে বিধাননগরের মানুষ আমাদের সমর্থন করেছেন। আমরা জিতেছি। আমরা সারাবছর মানুষের সঙ্গে, উন্নয়নের সঙ্গে রয়েছি। তাই এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিধাননগর থেকে ২০২১ সালের বেশি লিড পাব।’
