বাসন্তী পুজো ঘিরে বাগনানের হিজলক গ্রামে উৎসবের চেহারা। বাগনানে পাশাপাশি দুটি গ্রাম হিজলক ও পাতিনান। কথিত আছে এই এলাকার বাসিন্দা প্রবীর শাসমল, তাপস মাইতি ও স্বর্গীয় কালীপদ অধিকারী এক সঙ্গে দেবী বাসন্তীর স্বপ্ন দেখেন।
গুজরাত এটিএস ও ডিআরআই কলকাতা বন্দর থেকে মাদক উদ্ধার করেছিল দু’বছর আগে। সেই ঘটনার তদন্ত এবার নতুন মোড় নিল। এই মাদক কেনার টাকা শাহজাহানের সংস্থা থেকে মাঝখানে একটি সংস্থা ঘুরে যায় শরিফুল এন্টারপ্রাইজে।
গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির ‘হুগলি বিজয়’ সম্ভব হলেও ধনেখালি থেকে খালি হাতেই ফিরতে হয়েছিল তাদের। ধনেখালি নিয়ে বিজেপির মাথাব্যথার প্রধান দু’টি কারণ তৃণমূলের মজবুত সংগঠন ও ‘ধনেখালির দিদি’ তথা বিধায়ক অসীমা পাত্র।
তৃণমূল ও বিজেপির বাদানুবাদে উত্তপ্ত উত্তর কলকাতার ভোট প্রচার। রবিবার বিকেলে মানিকতলায় বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের রোড’শো চলাকালীন কালো পতাকা দেখান কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা। যা নিয়ে বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে বচসা হয় তাঁদের।
বরানগরে বন্ধ ঘরের ভিতর থেকে বাবা, ছেলে ও নাতির মৃতদেহ উদ্ধারের দিন সকালে পাশের তৃণমূল পার্টি অফিসের দরজার সামনে উদ্ধার হয়েছিল বেনামি এক চিঠি। সেই চিঠিতে হালদার বাড়িতে তিনজন খুনের কথা লেখা রয়েছে। এমনকী, চিঠির বয়ান প্রত্যক্ষদর্শীর মতো।
হাওড়ার ব্যঁাটরার দত্ত পরিবারের ছেলে লক্ষ্মীনারায়ণ দত্ত। প্রথমে ভাড়াবাড়িতে থাকলেও পরে বাগবাজারে একটি বাড়ি কিনে থাকতে শুরু করেন তিনি। ১৮৯০ সালে বাড়িতে অন্নপূর্ণা পুজোর সূচনা করেন লক্ষ্মীনারায়ণ। দত্ত পরিবারের অনুরোধে সারদাদেবী তিন বার এই বাড়িতে আসেন।
আর বামের ভোট রামে নয়। আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে এই প্রতিজ্ঞা নিয়েই প্রচারে ঝাঁপিয়েছে সিপিএমের নেতাকর্মীরা। তাই বাড়ি বাড়ি প্রচার, ছোট ছোট সভা করে জনসংযোগ বাড়ানোর দিকে নজর দিয়েছে বাম নেতৃত্ব।
এয়ারপোর্ট ৩ নম্বর গেট থেকে কৈখালির হলদিরাম বাসস্টপ। দূরত্ব মাত্র ১ কিলোমিটার। দূরত্বের নিরিখে সামান্য হলেও এর মধ্যেই রয়েছে কলকাতা বিমানবন্দর, যশোর রোড এবং ভিআইপি রোডে গাড়ির ব্যস্ততা।
মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে মতুয়াদের বঞ্চনা করেছে বিজেপি। গেরুয়া পার্টির ঘোষিত ইস্তাহারেই বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এই প্রচারই মতুয়া অধ্যুষিত হরিণঘাটা ও কল্যাণী বিধানসভা এলাকায় মানুষের দুয়ারে নিয়ে যেতে কোমর বাঁধছে তৃণমূল।
লোকসভা নির্বাচনে উলুবেড়িয়া লোকসভা আসনের মধ্যে যে সাতটি বিধানসভা কেন্দ্র আছে, তার মধ্যে অন্যতম আমতা। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের সময় এই বিধানসভা কেন্দ্রটি কংগ্রেসের হাতে থাকলেও বর্তমানে এটি তৃণমূলের দখলে।
যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যের প্রচারে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ততায় কোনও খামতি নেই। প্রার্থী এলাকায় আসছেন শুনেই অনেকে কাজ ফেলে তাঁকে দেখতে ছুটে আসছেন। কেউ তাঁকে জড়িয়ে ধরছেন, কেউ ঘামে ভেজা পাঞ্জাবি বদলে পরিয়ে দিচ্ছেন নতুন জামা।
বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থীর সমর্থনে আয়োজিত মিছিল মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পরিণত হল মহামিছিলে। সোমবার বনগাঁ ত্রিকোণ পার্ক এলাকা থেকে বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী প্রদীপ বিশ্বাসের সমর্থনে মিছিল শুরু হয়। শেষ হয় এক নম্বর রেলগেট এলাকায়।
সৃষ্টিকর্তার তৈরি মানুষই এখন নির্ধারণ করছেন সৃষ্টিকর্তার দেহের গঠন। কর্মকর্তাদের অদ্ভুত আব্দারের ঠেলায় প্রথম দিকে কপালে ভাঁজ পড়েছিল মৃৎশিল্পীদের। তবে এবার একশোতে একশো পেয়ে পাশ করেছেন তাঁরা। স্বস্তির নিঃশ্বাস পড়েছে উদ্যোক্তাদের।
কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, চুঁচুড়া: নরেন্দ্র মোদি এখনও ঠিক করে উঠতে পারেননি তিনি ‘বিশ্বগুরু’ হবেন, নাকি ‘ধর্মগুরু’। তবে রাজনীতি ও ধর্মকে গুলিয়ে দিয়ে দেশে এক অদ্ভুত অন্ধকার তিনি অবশ্যই তৈরি করেছেন। সোমবার সকাল সকাল প্রচারে বেরিয়ে বিজেপির মূল অস্ত্রকে এভাবেই আক্রমণ করলেন প্রবীণ সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন গ্রীষ্মের প্রখর উত্তাপ উপেক্ষা করেই তিনি শ্রীরামপুর শহরের পথঘাট, বাজার এলাকায় দাপিয়ে প্রচার করেন। বিকেলেও তাঁকে প্রচার করতে দেখা গিয়েছে শ্রীরামপুরে। সর্বত্রই তাঁকে সরব হতে দেখা গিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে। তিনি কমিশনকে পক্ষপাতদুষ্ট বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে, তাতে বিচারব্যবস্থার হস্তক্ষেপ অবিলম্বে প্রয়োজন।
নিজে আইনজীবী। সেকারণেই একাধিক উদাহরণ তুলে ধরে কল্যাণবাবু বলেন, দেশের গণতন্ত্রে এই সময় খুব বেশি করে বিচারবিভাগীয় হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। অতীতে একনায়কদের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে একধিকবার যুগান্তকারী রায় দিয়েছে বিচার বিভাগ। আমরা এখন বিচার বিভাগের সেই ভূমিকার দিকে তাকিয়ে আছি। এদিন শ্রীরামপুরের রামমন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচারে বেরিয়েছিলেন কল্যাণবাবু। তাঁর দিনভর প্রচার ও বিরোধীদের আক্রমণ নিয়ে গোটা দিনই সরগরম ছিল এই লোকসভা এলাকা। এদিন দাপিয়ে প্রচার করেছেন কল্যাণবাবুর তরুণী প্রতিদ্বন্দ্বী সিপিএমের দীপ্সিতা ধরও। তাঁর হয়ে প্রচারে এসেছিলেন প্রবীণ নেতা তথা দমদমের সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী। নবীন ও প্রবীণ প্রজন্ম এদিন কোন্নগরের নবগ্রামে হুডখোলা টোটোয় চেপে প্রচার করেন। এদিন দীপ্সিতা বলেন, তৃণমূল বুঝে গিয়েছে, এবারের লড়াই বামপন্থীদের সঙ্গেই হবে। দিদি-মোদি সেটিংয়ের সুবিধা এবারের নির্বাচনে মিলবে না। তাই বামেদের উপর আক্রমণ চড়া হচ্ছে। আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করছেন তৃণমূল প্রার্থী। লড়াই কঠিন বুঝেই মেজাজ হারাচ্ছেন বিদায়ী সাংসদ। শ্রীরামপুরের বিজেপি প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু এদিন শ্রীরামপুর থেকে উত্তরপাড়া পর্যন্ত প্রচার করেন। তিনি একাধিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এলাকার ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগও করেন তিনি।
পাণ্ডুয়ায় এদিন দাপিয়ে প্রচার করেন হুগলি লোকসভার সিপিএম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ। এদিন পাণ্ডুয়ার বিভিন্ন এলাকায় জনসংযোগ যাত্রা করেন তিনি। আদিবাসী মহল্লায় তাঁর প্রচার ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলেছে। সেখানে প্রচুর আদিবাসী মানুষ সরকারি পরিষেবা পাচ্ছেন না বলে সিপিএম প্রার্থী অভিযোগ করেছেন। বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় এদিন বলাগড়ে প্রচারে গিয়েছিলেন। দিনভর সেখানেই দলীয় ও প্রচার কর্মসূচি পালন করেন তিনি।
নিজে আইনজীবী। সেকারণেই একাধিক উদাহরণ তুলে ধরে কল্যাণবাবু বলেন, দেশের গণতন্ত্রে এই সময় খুব বেশি করে বিচারবিভাগীয় হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। অতীতে একনায়কদের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে একধিকবার যুগান্তকারী রায় দিয়েছে বিচার বিভাগ। আমরা এখন বিচার বিভাগের সেই ভূমিকার দিকে তাকিয়ে আছি। এদিন শ্রীরামপুরের রামমন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচারে বেরিয়েছিলেন কল্যাণবাবু। তাঁর দিনভর প্রচার ও বিরোধীদের আক্রমণ নিয়ে গোটা দিনই সরগরম ছিল এই লোকসভা এলাকা। এদিন দাপিয়ে প্রচার করেছেন কল্যাণবাবুর তরুণী প্রতিদ্বন্দ্বী সিপিএমের দীপ্সিতা ধরও। তাঁর হয়ে প্রচারে এসেছিলেন প্রবীণ নেতা তথা দমদমের সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী। নবীন ও প্রবীণ প্রজন্ম এদিন কোন্নগরের নবগ্রামে হুডখোলা টোটোয় চেপে প্রচার করেন। এদিন দীপ্সিতা বলেন, তৃণমূল বুঝে গিয়েছে, এবারের লড়াই বামপন্থীদের সঙ্গেই হবে। দিদি-মোদি সেটিংয়ের সুবিধা এবারের নির্বাচনে মিলবে না। তাই বামেদের উপর আক্রমণ চড়া হচ্ছে। আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করছেন তৃণমূল প্রার্থী। লড়াই কঠিন বুঝেই মেজাজ হারাচ্ছেন বিদায়ী সাংসদ। শ্রীরামপুরের বিজেপি প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু এদিন শ্রীরামপুর থেকে উত্তরপাড়া পর্যন্ত প্রচার করেন। তিনি একাধিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এলাকার ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগও করেন তিনি।
পাণ্ডুয়ায় এদিন দাপিয়ে প্রচার করেন হুগলি লোকসভার সিপিএম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ। এদিন পাণ্ডুয়ার বিভিন্ন এলাকায় জনসংযোগ যাত্রা করেন তিনি। আদিবাসী মহল্লায় তাঁর প্রচার ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলেছে। সেখানে প্রচুর আদিবাসী মানুষ সরকারি পরিষেবা পাচ্ছেন না বলে সিপিএম প্রার্থী অভিযোগ করেছেন। বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় এদিন বলাগড়ে প্রচারে গিয়েছিলেন। দিনভর সেখানেই দলীয় ও প্রচার কর্মসূচি পালন করেন তিনি।
