বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এদিকে, স্ত্রীর মৃত্যুর দু’দিন পরেও বিস্ময়ের ঘোর কাটছে না সুদীপাদেবীর স্বামী সুজয় নন্দীর। পেশায় সিআরপিএফ জওয়ান ওই যুবক বলেন, কী এমন পোকা থাকতে পারে ভেবে কূল পাচ্ছি না। আমি তো পোকাটা দেখিনি তবে তার প্রভাব দেখেছি, এখনও তাতে শিউরে উঠতে হয়। বৈদ্যবাটি পুরসভার চেয়ারম্যান অরিন্দম গুঁইন বলেন, ওই বিষয়ে আমরা পতঙ্গবিদদের সঙ্গে কথা বলব। আর ঝোপঝাড় কিছু থাকলে তা নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাসিন্দাদের সতর্কতাই এখন জরুরি।
গত ১৩ নভেম্বর বৈদ্যবাটির বৈদ্যপাড়ার নিশীথ সেন সরণীর বাসিন্দা সুদীপাদেবীর হাতে অজানা পোকা কামড়েছিল। তারপরেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পোকায় কামড়ের জায়গা ফুলে ওঠার পাশাপাশি হাতের বড় অংশ সবুজ হয়ে যায়। নানা জায়গায় চিকিৎসার পরে বুধবার তিনি এসএসকেএমে মারা যান। চিকিৎসরাও ওই পোকা বা তার বিষের প্রকৃতির হদিশ দিতে পারেনি। আর এর জেরেই তীব্র ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়েছে বৈদ্যবাটির ওই এলাকায়।