বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
২০১৭ সালে রাজ্য সরকার ডেঙ্গু সহ পতঙ্গবাহিত রোগের চিকিৎসার জন্য একটি নির্দিষ্ট প্রোটোকল তৈরি করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‘হু’র পথনির্দেশ অনুযায়ী এই নির্দেশিকা তৈরি করা হয়। এদিন বৈঠকে ঠিক হয়েছে, শহরের সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রের চিকিৎসকদের ওই প্রোটোকল মেনেই চিকিৎসা করতে হবে। এর কোনওরকম অন্যথা হলে নেওয়া হবে কড়া ব্যবস্থা। এই বিষয়ে নজরদারির জন্য একটি পরিদর্শক দল গঠন করা হবে। বিভিন্ন রোগীর ক্ষেত্রে প্রোটোকল মেনে চিকিৎসা হচ্ছে কি না, সেই দলের সদস্যরা তা খতিয়ে দেখবেন।
এর আগে এই প্রোটোকল থাকলেও খোদ অতীনবাবু থেকে শুরু করে পুরসভার একাধিক আধিকারিক অনেক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে তা না মানার অভিযোগ তোলেন। অতীনবাবু এদিন বলেন, বাম আমল থেকে ব্যাঙের ছাতার মতো বহু নার্সিংহোম গজিয়ে উঠেছে। সেগুলির বেশিরভাগের ক্ষেত্রে ডেঙ্গু চিহ্নিতকরণ এবং চিকিৎসার সুব্যবস্থা নেই। এসব জায়গায় মৃত্যু হলে ডেঙ্গুতে মৃত্যু বলে প্রচার করা হয়। কিন্তু সঠিক চিকিৎসাই যে হয়নি, তা সামনে আসে না। তাই রাজ্য সরকারের পরিদর্শক দল কড়া নজরদারি চালালে তার সুফল আসতে বাধ্য বলে আশা প্রকাশ করেন অতীনবাবু।