বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বৃহস্পতিবার রাত থেকে পূর্ণিমার কোটালের জন্য সুন্দরবনের বিভিন্ন নদীতে জলের চাপ বেড়ে যায়। তার ধাক্কা গিয়ে পড়ে সাগর ও নামখানার বিস্তীর্ণ অংশে। জল ঢুকে গঙ্গাসাগরের বোটখালি, বেগুয়াখালি, শিবপুরে অস্থায়ী নদীবাঁধ ভেঙে দেয়। চাষের জমি প্লাবিত হয়। বেশ কয়েকটি জায়গাতে বসত এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। নামখানার মৌসুনি দ্বীপ এলাকার বালিয়াড়া, সাউথঘেরিতে চাষ ও বসত এলাকা প্লাবিত হয়েছে। অভিযোগ, এখানে নদী বাঁধের এই বেহাল অবস্থার জন্য প্রতিবছর চাষের ক্ষতি হয়। বসতবাটিও নষ্ট হচ্ছে। তারপরও কারও কোনও হেলদোল নেই। আসলে সুন্দরবনের এই বিস্তীর্ণ অঞ্চলের কথা কেউ ভাবে না। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের দলনেতা অধ্যক্ষ শ্রীমন্ত মালিক বলেন, ওই সব জায়গাতে বাঁধ সংস্কারের কাজ চলছে। আসলে গত কয়েকমাসের মধ্যে পর পর বর্ষণ হয়ে যাওয়াতে দফায় দফায় কাজ থমকে গিয়েছে। না হলে এই পরিস্থিতি হত না।