বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
গণিতের ওই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে এক গবেষককে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছিল। ওই গবেষক তাঁর নামে অভিযোগ করতেই নড়েচড়ে বসে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ইন্টারনাল কমপ্লেন্টস কমিটির (আইসিসি) কাছে বিষয়টি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত ওই অধ্যাপককে ক্যাম্পাসে ঢুকতে নিষেধ করে কর্তৃপক্ষ। তার সঙ্গে সাসপেন্ডও করা হয় তাঁকে। এই ঘটনা নিয়ে যদিও তেমন একটা উত্তাল হয়নি ক্যাম্পাস। এমনকী কোনও ক্ষোভ-বিক্ষোভও দেখা যায়নি। বর্তমানে এক এক করে ওই কমিটি বিভিন্ন ছাত্রীর সঙ্গে কথা বলে তদন্ত প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। সেই ঘটনার কয়েক মাসের মাথায় আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক কনক সরকারের করা মহিলাদের নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্যে উত্তাল হল ক্যাম্পাস। পড়ুয়াদের আপত্তি এবং অভিযোগের ভিত্তিতে শাস্তি পেয়েছেন ওই অধ্যাপক। এসব নিয়েই এখন বেশ চাপে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু গণিতের ভুক্তভোগী গবেষকদের কী হবে, তা জানতে কর্তৃপক্ষের কাছে গিয়েছিলেন তাঁরা। অভিযোগ, সেখান থেকে কোনও ইতিবাচক আশ্বাস মেলেনি। ফলে গবেষণাপত্র জমা দেওয়ার সময় যত এগিয়ে আসছে, ততই চাপ বাড়ছে গবেষকদের।
এসব বিষয় নিয়ে বিভাগীয় প্রধান শমীক ঘোষের প্রতিক্রিয়া জানতে ফোন করা হলে তিনি বলেন, ছুটিতে আছি। অন্যদিকে, দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগীয় প্রধান সুদেষ্ণা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গবেষকদের প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে হবে। পাশাপাশি সাসপেনশনে থাকা অধ্যাপকের নামে কী করেই বা ক্লাস বরাদ্দ করা হল, সেই প্রসঙ্গও এড়িয়েছেন সুদেষ্ণাদেবী। তাঁর বক্তব্য, বিভাগীয় প্রধান ছুটিতে আছেন। মঙ্গলবার যোগ দেবেন। কী হয়েছে না হয়েছে, তা বলতে পারব না।