গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু আর্থ-সামাজিক কারণে হলুদ ধাতুর দাম ক্রমশ বাড়ছে। করোনার পর থেকেই সোনার দাম অস্বাভাবিক হারে চড়তে শুরু করেছিল। রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে তা আরও বাড়ে। গত মে মাসেই সোনার দর ৬২ হাজার ছাড়িয়ে যায়। তারপর কয়েক ধাপে দাম কমলেও ফের তা উর্ধ্বমুখী। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বজুড়ে মূল্যবৃদ্ধির দাপট চলছে। অস্থিরতা শেয়ার বাজারেও। এই অবস্থায় সোনায় লগ্নিই শ্রেয় বলে মনে করছেন অনেকে। তাছাড়া, অন্যান্য মুদ্রার নিরিখে দাম কমছে মার্কিন ডলারের। মার্কিন বন্ড বাজারে সুদের হার নিম্নমুখী। তাই সেখানে লাভের আশা কমতে থাকায় বিকল্প লগ্নি হিসেবে সোনার গুরুত্ব বাড়ছে। অন্যদিকে, ভারতের মতো অনেক উন্নয়নশীল দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক সোনা কিনছে বেশি করে। সেই তালিকায় রয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কও। সব মিলিয়ে বাড়ছে সোনার চাহিদা।