গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
২২ মার্চ আইপিএলের ঢাকে কাঠি পড়বে। ২৬ মে জানা যাবে দশ দলের মহাযুদ্ধে শেষ হাসি হাসবে কারা। কোন দল কতটা শক্তিশালী, খেতাব জয়ের সম্ভাবনাই বা কতটা তা খোঁজার চেষ্টা করল
সম্ভাবনা
ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং— তিন বিভাগে দক্ষ ক্রিকেটারের অভাব নেই। মাঠে নেমে সেরাটা মেলে ধরতে পারলে নাইটদের প্লে-অফে ওঠার সম্ভাবনা উজ্জ্বল।
নজরে যাঁরা
শ্রেয়স আয়ার, রিঙ্কু সিং, আন্দ্রে রাসেল, মিচেল স্টার্ক, রহমানুল্লাহ গুরবাজ, বরুণ চক্রবর্তী।
শক্তি
তারকাখচিত ব্যাটিং লাইন-আপ। গুরবাজ, নীতীশ, রিঙ্কু, রাসেল তো ছিলেনই। এবার শ্রেয়সও যুক্ত হলেন। জেসন রয়ের অভাব ঢেকে দেওয়ার জন্য তৈরি ফিল সল্ট। কেকেআর স্কোয়াডের ভারসাম্য এবার দুর্দান্ত। পেস আক্রমণ শক্তিশালী হয়েছে মিচেল স্টার্কের আগমনে। স্পিন বিভাগে বরুণ চক্রবর্তী, সুয়াশ শর্মা গতবারও ভালো বল করেছিলেন। এবার তাঁদের ঘিরে প্রত্যাশা অনেক বেশি। রয়েছে একঝাঁক
তরুণ তুর্কি।
সেরা পারফরম্যান্স
২০১২ ও ২০১৪ সালে চ্যাম্পিয়ন।
দুর্বলতা
বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট। কেকেআরের ক্ষেত্রে তেমনটা ঘটলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। কারণ, একই পজিশনের জন্য স্কোয়াডে রয়েছে একাধিক ক্রিকেটার। সেখান থেকে সেরা একাদশ বেছে নেওয়াই হবে কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের বড় চ্যালেঞ্জ। তবে গম্ভীর যোগ দেওয়ার তিনি নামেই কোচ, দল চালাবেন প্রাক্তন অধিনায়কই। সেক্ষেত্রে চাপা অসন্তোষ তৈরি হতে পারে। তাছাড়া রাসেল, সুনীল নারিনের বয়স বেড়েছে। তা ছাপ ফেলছে পারফরম্যান্সে। দুই ক্যারিবিয়ানের উপর নির্ভরতা কমাতে না পারলে সমস্যায় পড়বে নাইট ব্রিগেড।