নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
রাজগঞ্জের শিকারপুর অঞ্চলের মালিপাড়ার বাসিন্দা কুসুমেশ্বর রায়ের ছোট মেয়ে তৃষ্ণা। মা চা শ্রমিক। বাবা ছোট ব্যবসা চালান। এই রোজগারেই তিন মেয়েকে বড় করে তুলছেন তাঁরা। উচ্চ মাধ্যমিকে তৃষ্ণা রায় ভালো রেজাল্ট করেছেন। সেই খবর পেয়ে শনিবার তাঁদের বাড়িতে আসেন রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়। তৃষ্ণাকে তিনি সংবর্ধিত করেন। উপস্থিত ছিলেন শিকারপুর পঞ্চায়েতের প্রধান প্রভা কুজুর সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। কৃতীর হাতে তুলে দেওয়া হয় ফুল ও মিষ্টির প্যাকেট। তাঁকে আর্থিক সহযোগিতাও করা হয়।
তাঁর মা রীনা রায় ও বাবা কুসুমেশ্বর রায় বলেন, সামান্য আয় দিয়েই কোনওরকমে সংসার চলছে। ওর দিদিরাও পড়াশোনায় ভালো। ছোট মেয়ের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা সবরকম চেষ্টা করবো।
এ বিষয়ে ওই কৃতী ছাত্রী বলেন, এদিন বাড়িতে বিধায়ক এসেছিলেন। আমার পড়াশোনার জন্য কিছু আর্থিক সহযোগিতা করেছেন। আমি বিডিও হতে চাই। বিধায়ক বলেন, শনিবার বাড়িতে গিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হল। পরবর্তীতে ওর স্বপ্নপূরণে যথাসাধ্য সাহায্য করার চেষ্টা করব।