নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
জমি দুর্নীতি ও সেই সংক্রান্ত আর্থিক তছরূপের অভিযোগে গত ৩১ জানুয়ারি ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) নেতা হেমন্তকে গ্রেপ্তার করেছিল ইডি। ঠিক তার আগে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। বর্তমানে রাঁচির বিরসা মুন্ডা কেন্দ্রীয় কারাগারে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন হেমন্ত। এই গ্রেপ্তারিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়ার পর শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন। কেজরিওয়ালের মতোই নির্বাচনে প্রচারের জন্য অন্তর্বর্তী জামিনের আবেদনও জানিয়েছেন হেমন্ত। সুপ্রিম কোর্টে তিনি জানিয়েছেন, হাইকোর্ট যেভাবে তাঁর আবেদন খারিজ করা হয়েছে, তা ভুল।
অন্যদিকে, ইডির দাবি, জমি কেনাবেচার ক্ষেত্রে ভুয়ো ক্রেতা-বিক্রেতা দেখিয়ে সরকারি নথি জালিয়াতি করেছেন হেমন্ত। এভাবে বিপুল টাকা তছরূপ করেছেন তিনি।