শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
চৈত্র মাসে রোপণ করা বেগুন চারা থেকে বর্তমানে বেগুন উঠতে শুরু করেছে। ফসল বিক্রি করে তাঁরা ভালো দামও পাচ্ছেন। জমি থেকে ৫ কেজি বেগুন অর্থাৎ ১ পাল্লা ফসল ৫০-৬০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। কুলতলি ব্লকের দেউলবাড়ি দেবীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বেগুন চাষি চন্দনা ঢালি বলেন, তিনি তাঁর ৩ বিঘা জমিতে সুচিত্রা প্রজাতির হাইব্রিড বেগুনের চাষ করেছেন। চারাগাছ পেয়েছেন বেঁটে ও ঝাঁকড়া। ডিম্বাকৃতি বেগুন মিলেছে। প্রচুর ফলন হচ্ছে। প্রতিটি বোঁটায় ১টি করে বেগুন ধরেছে। গড়ে ওজন হয়েছে ১৫০ গ্রাম থেকে ২০০ গ্রাম। গাছ প্রতি ফলন মিলেছে দুই থেকে তিন কেজি। এই ব্লকের জালাবেড়িয়া ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের চাষি জাহানারা লস্কর জানিয়েছেন, তিনি তাঁর ১ বিঘা জমিতে সৌরভ প্রজাতির হাইব্রিড বেগুনের চাষ করেছেন। তিনি বলেন, সুস্বাদু বেগুনের রং হাল্কা বেগুনি রঙের। লম্বাটে ধরনের। বোঁটায় অল্প কাঁটা আছে। প্রতিটি বোঁটায় একটি করে বেগুন পেয়েছেন। ওজন হয়েছে ১০০ গ্রাম থেকে ২০০ গ্রাম। গাছ প্রতি গড় ফলন হয়েছে আড়াই কেজি থেকে সাড়ে তিন কেজি। মাটি পরীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী তিনি ১২-৩২-১৬ মাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহার করেছেন। জয়নগর ২ নম্বর ব্লকের চুপরিঝারা গ্রাম পঞ্চায়েতের চাষি ইস্রাফিল লস্কর জানিয়েছেন, তিনি তাঁর ২ বিঘা জমিতে বেগুন চাষ করেছেন। চৈত্র মাসে সুফল প্রজাতির হাইব্রিড বেগুনের চাষ করেছেন। ৫৫ দিনেই ফলন পেয়েছেন। চকচকে কালচে রঙের বেগুন হয়েছে। ঝাঁকড়া পাতা ভরা গাছ পেয়েছেন তিনি। ১৯-১৯-১৯ মাত্রায় রাসায়নিক সার প্রয়োগ করেছেন তিনি। দারুণ ফলন পেয়েছেন।