কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
তাঁর চিঠিতে পুরস্কার প্রত্যাখ্যানের কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, দেশে ক্রমাগত ঘটে চলা ধর্মের নামে হিংসা আর হানাহানির ঘটনা তাঁকে হতাশ করেছে। ক্ষমতাসীনদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদতেই এই ধরনের ঘটনা ঘটে চলেছে। ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে কৌশলে ঘৃণা আর কুসংস্কারের বীজ বপন করে দেওয়া হচ্ছে। ভুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে ‘ভারতীয়’ শব্দটির অর্থ।
চিঠিতে কানাহাইয়া কুমারের উল্লেখ করে রঘুননন্দন লিখেছেন, বিবেকবান বুদ্ধিজীবীদের নানা ছলে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। যাঁরাই প্রতিবাদ করছেন তাঁদেরই এই পরিণতি ঘটছে। শাসককে একহাত নিয়ে তিনি লিখেছেন, এরা প্রতিবাদী কণ্ঠস্বরের গলা টিপে ধরে তাদের দমাতে চাইছে। তাঁর লেখায় তিনি শুধু বর্তমান শাসকের দিকেই আঙুল তোলেননি। রঘুনন্দন লিখেছেন, যখন যেই ক্ষমতায় এসেছে তখন সেই শাসকদলই এই পন্থা নিয়েছে। তাঁর পুরস্কার প্রত্যাখ্যানকে তিনি প্রতিবাদ হিসেবে অভিহীত করতে চাননি। তিনি বলেছেন, হতাশা এবং অসহায়তাই তাঁকে এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করেছে।
এস রঘুনন্দন ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামার প্রাক্তন ছাত্র এবং সমুদয়া ট্রুপ ও রঙ্গন্যায়া রেপার্টরির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন দীর্ঘদিন।