গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিকে, কংগ্রেসের প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্তে উল্লসিত জেলা বাম নেতৃত্ব। ফ্রন্টের নেতারা কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। সিপিএমের জেলা সম্পাদক কিশোর দাস বলেন, কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তে আমরা খুশি। কংগ্রেস নেতৃত্বকে আমরা যৌথ প্রচারে আহ্বান জানাচ্ছি। আরএসপির জেলা সম্পাদক সুব্রত রায় বলেন, কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্ত আলিপুরদুয়ারে ইন্ডিয়া জোটকে শক্তিশালী করবে। আমরা কংগ্রেসকে যৌথ প্রচারে আমন্ত্রণ জানাব।
আলিপুরদুয়ার পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার শান্তনু দেবনাথ এতদিন কংগ্রেসের জেলা কার্যকরী সভাপতি পদে ছিলেন। মঙ্গলবারই প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্ব মণিকুমার দার্নালকে সরিয়ে শান্তনুবাবুকে জেলা সভাপতি পদে বসিয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে জেলা সভাপতির পদ উপহার পাওয়ার পরেই কি শান্তনুবাবু আলিপুরদুয়ারে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে প্রার্থী দেওয়ার জেদ থেকে সরে এলেন? এই প্রশ্ন তুলছেন কংগ্রেসের শান্তনুবাবুর বিরোধী গোষ্ঠীর সদস্যরা।
এ বিষয়ে কংগ্রেসের প্রাক্তন জেলা সভাপতি মণিকুমার দার্নাল বলেন, আমি প্রথম থেকেই বলে আসছি ইন্ডিয়া জোটের বৃহত্তর স্বার্থে প্রদেশ ও এআইসিসি নেতৃত্ব আলিপুরদুয়ার আসনটি বামফ্রন্টকে ছেড়ে দিয়েছে। এখন সেটাই হল তো।