বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
এদিকে, কমলা হ্যারিসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে নামার ঘোষণায় ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা গর্বিত বলেই জানিয়েছেন ইন্ডিয়াস্পোরার প্রতিষ্ঠাতা, ব্যবসায়ী এম আর রঙ্গস্বামী। তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছে ইন্ডিয়ান-আমেরিকান ইমপ্যাক্ট ফান্ডও। যদিও তুলসী এবং কমলার লড়াইয়ে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদেরই আখেরে ফায়দা হবে বলে মনে করছেন রঙ্গস্বামী। তাঁর মতে, ‘কেউ যেন এটা না ভেবে নেন যে আমরা তাঁকেই সমর্থন করব। আমরা তাঁকেই সমর্থন করব, যিনি এসে আমাদের কথা শুনবেন এবং আমাদের জন্য কিছু করার কথা ভাববেন।’ আসলে প্রথম জীবনে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের সঙ্গে সেভাবে যোগাযোগ রাখেননি কমলা। তবে বিগত ৬ মাস ধরে ভারতীয়দের অনুষ্ঠানে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে তাঁকে। নেভাদা, নর্থ ক্যারোলিনা, ক্যালিফোর্নিয়া ও ভার্জিনিয়ার নির্বাচন জিততে গেলে কমলার এশীয় বংশোদ্ভূতদের সমর্থন দরকার হবে বলেই মনে করছেন এএপিআই ভিক্ট্রি ফান্ডের প্রতিষ্ঠাতা শেখর নরসিংহ।
গত সোমবার মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র দিবসে ওয়াশিংটনের একটি আফ্রিকান আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই নিজের প্রচার শুরু করে দিয়েছিলেন ৫৪ বছর বয়সি এই সেনেটর। নিজের ট্যুইটার পেজে প্রচারের একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন তিনি। সেখানে তাঁর বার্তা, ‘আসুন একসঙ্গে, হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করি। আমাদের জন্য, আমাদের সন্তানদের জন্য, আমাদের দেশের জন্য।’ রবিবার তিনি জানিয়েছেন যে তাঁর স্লোগান হবে ‘মানুষের জন্য’। রিপাবলিকানদের তরফে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট পদের দাবিদার ডোনাল্ড ট্রাম্পই। ফলে প্রবল ট্রাম্প বিরোধিতাই যে কমলার প্রধান অস্ত্র হবে তা সহজেই অনুমেয়। যদিও প্রথমে পার্টির প্রাথমিক নির্বাচনে জিতে আসতে হবে তাঁকে। তারপর ২০২০ সালের জুলাইতে ডেমোক্র্যটিক পার্টির কনভেনশনে সব প্রতিনিধিদের সমর্থন নিয়ে চূড়ান্ত মনোনয়ন পেতে হবে কমলাকে। পরিসংখ্যান বলছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা আমেরিকার মোট জনসংখ্যার মাত্র এক শতাংশ। সেদিক থেকে সংখ্যালঘুদেরই প্রতিনিধি হবেন তিনি। তবে কমলা যে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে যোগ্য, তা এককথায় মেনে নিচ্ছেন অনেক ডেমোক্র্যাট নেতাই।