নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
রেলের কেটারিং চার্জের সংশোধন হওয়ার অর্থই হল, ঘুরপথে পরিবর্তিত হবে ট্রেনের টিকিটের দামও। এক্ষেত্রে তা বাড়তেই চলেছে। রাজধানী, শতাব্দী, দুরন্ত এক্সপ্রেসের মতো প্রিমিয়াম ট্রেনগুলিতে টিকিটের দামের সঙ্গেই জুড়ে থাকে খাবারের দাম। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সেই অন-বোর্ড খাবারের বিকল্প বেছে নেন রেলযাত্রীরা। ফলে কেটারিং চার্জ বৃদ্ধি পেলে প্রিমিয়াম ট্রেনের যাত্রীদের একটি বড় অংশকেই বেশি দামে টিকিট কাটতে হবে। সাধারণ মেল, এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রীদের টিকিটে অবশ্য সরাসরি এর প্রভাব পড়বে না। তবে ট্রেনে খাবার কিনলে সাধারণ মেল, এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রীদেরও বেশি অর্থ খরচ হবে। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, এর অর্থ একটিই। তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফিরলে সাধারণ রেলযাত্রীদের বাড়তি কড়ি খসাতে চলেছে বিজেপি সরকার।
২০১৯ সালে শেষবার রাজধানী, শতাব্দী, দুরন্ত সহ যাবতীয় মেল, এক্সপ্রেস ট্রেনেই কেটারিং চার্জ সংশোধন করেছিল রেল বোর্ড। তার আগে ২০১২ সালে বাড়ানো হয়েছিল সাধারণ মেল, এক্সপ্রেস ট্রেনের খাবারের দাম। এবং রাজধানী, শতাব্দী, দুরন্ত এক্সপ্রেসের কেটারিং চার্জ বেড়েছিল ২০১৩ সালে। ২০১৯ সালের ‘রিভিশন’এই আরও বেশি করে ট্রেনে স্থানীয় খাবারের উপর জোর দিয়েছিল রেল বোর্ড।
সরকারি সূত্রের খবর, ২০১৪ সালের শেষে সত্যিই যদি ট্রেনের অন-বোর্ড কেটারিং চার্জ বৃদ্ধি পায়, সেক্ষেত্রেও স্থানীয় খাবারের উপর সবথেকে বেশি জোর দেবে রেলমন্ত্রক। বিশেষভাবে পরিবর্তিত করা হতে পারে ট্রেনের আ-লা-কার্টে মেনুও।