গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এমন একাধিক অভিযোগ আসতেই নড়েচড়ে বসে রাজ্যের ডাইরেক্টর অব রেজিস্ট্রেশন এবং স্ট্যাম্প ডিউটি বিভাগ। জারি হয়েছে নির্দেশনামা। ১৮ মার্চের ওই নির্দেশিকায় বাড়ি গিয়ে রেজিস্ট্রি করানোর ক্ষেত্রে একগুচ্ছ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাতে সাফ বলা হয়েছে, বাড়িতে গিয়ে রেজিস্ট্রির আবেদন যাচাই করে যদি দেখা যায় যে সত্যিই আবেদনকারী রেজিস্ট্রি অফিসে আসতে পারবেন না, তবেই তা মঞ্জুর হবে। নিয়ম বহির্ভূতভাবে যদি বাড়ি গিয়ে রেজিস্ট্রি করা হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে। প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে ডাইরেক্টরেটে সারা মাসের রিপোর্ট পাঠাতে হবে। কলকাতার রেজিস্ট্রার অব অ্যাসিওরেন্স এবং প্রতিটি জেলার ডিস্ট্রিক্ট রেজিস্ট্রারকে এই নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে।
প্রশাসনিক মহলের মতে, এই পদক্ষেপের ফলে বায়োমেট্রিক ছাড়া রেজিস্ট্রির সংখ্যা অনেকটাই কমবে। এক আধিকারিক জানিয়েছেন, অসুস্থতার কারণে যাঁদের সত্যিই রেজিস্ট্রি অফিসে আসার ক্ষমতা নেই, তাঁদের জন্য এই ব্যবস্থা আরও কার্যকরী করার ক্ষেত্রেও এই পদক্ষেপ ভীষণ কাজে দেবে। বাড়িতে গিয়ে রেজিস্ট্রির জন্য ৪০০ টাকা সরকারি ফি দিতে হয়। এক্ষেত্রে যাতে কোনও অনৈতিক লেনদেন না হয়, সে বিষয়েও মৌখিক নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আধিকারিকদের।