কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
বিজনবাবু বলেন, আমাদের দলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। অত্যন্ত ভালো ছেলে। নির্দিষ্ট কোনও কাজ করতেন না। যখন যে কাজই পেয়েছেন, সেটা করেছেন। মান্তু তাঁর পাঁচ ভাইবোনদের মধ্যে সবথেকে ছোট। মান্তুর বাবা শান্তি পাল আগে বোসপুকুর বাজারে মুরগির মাংস কাটতেন। পরে তাঁকে বোসপুকুর রোডের উপরে ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। অত্যন্ত দরিদ্র পরিবার মান্তুর। বিজনবাবু জানিয়েছেন, বন্ধুর বিয়ে বলে বাড়ি থেকে সন্ধ্যায় বেরিয়েছিলেন মান্তু। পরিজনরা বললেন, ভোরের দিকে ফিরবে বলে জানিয়ে গিয়েছিল সে। সেজন্য আমরা আর চিন্তা করিনি। এলাকাতেই একটা বন্ধুর বাড়িতে ওরা ছিল। ব্যাচেলর পার্টি করবে বলে রাতে থেকেছিল। কিন্তু এভাবে বাইক চালাতে গিয়ে প্রাণ দিতে হবে, কেউ ভাবেনি। এদিন মৃত যুবকের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেল, মান্তুর দিদি ও মা কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। তাঁরা কথা বলার মতো অবস্থায় ছিলেন না। পড়শিরা তাঁদের সামলাচ্ছিলেন।