নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
যদিও এই প্রচারে লাভ হবে না বলে বিজেপি দাবি করেছে। ওই দলের জেলা সম্পাদক দীনবন্ধু কর্মকার বলেন, তৃণমূলের নেতারা জেলায় জমি নিয়েও দুর্নীতি করছে। ভোটে মানুষ সব বুঝিয়ে দেবে।
জেলা তৃণমূল সভাপতি দুলাল মুর্মু বলেন, পাট্টা দেওয়ায় চাষিরা সরাসরি উপকৃত হয়েছেন। বাম আমলে কী অবস্থা ছিল সবাই জানেন। উন্নয়নের তথ্য কৃষক পরিবারের সদস্যদের সামনে তুলে ধরা হচ্ছে। এই কেন্দ্রে আমাদের জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা।
লাল মাটির দেশ ঝাড়গ্রামে চাষের অগ্রগতি হয়েছে। একসময় জেলায় কৃষিকাজ ভালো হতো না। তেমন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পেতেন না চাষিরা। অনাহারে মৃত্যু, মাওবাদী আন্দোলন-অনেক কিছুই দেখেছে এই জেলা। পাট্টা না পেয়ে অনেক কৃষক পরিবারের সদস্যদের সমস্যায় পড়তে হতো। কিন্তু এখন ছবিটা বদলেছে। এখন ঝাড়গ্রাম জেলায় সারা বছর ধরেই বিভিন্ন ফসল চাষ হয়। প্রত্যন্ত এলাকার চাষিরাও কৃষকবন্ধু সহ বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন। সেইসঙ্গে প্রশাসনের তরফে কৃষকদের ধাপে ধাপে পাট্টা দেওয়া হয়। এর ফলে প্রত্যন্ত এলাকার চাষিরা উপকৃত হয়েছেন। পশ্চিমাঞ্চলের পাঁচটি জেলায় ‘মাটির সৃষ্টি’ প্রকল্পের কাজ হয়েছে। ঝাড়গ্রাম জেলায় এই প্রকল্পের মাধ্যমেই চাষযোগ্য জমির পরিমাণ বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রতি বছর প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের হাতে পাট্টা তুলে দেওয়া হয়।
কথা হচ্ছিল ঝাড়গ্রামের বেলপাহাড়ী ব্লকের বাসিন্দা সুখী মুড়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, পাট্টা না পাওয়ায় খুব সমস্যা হচ্ছিল। অবশেষে মুখ্যমন্ত্রী পাট্টা দিয়েছেন। খুব উপকার হয়েছে। জমি পাওয়ার যে কী আনন্দ, তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।